সবদাই একটা উৎকণ্ঠা। অমুক কাজ, তমুক কথার জন্য যদি লোকে আমায় জাজ করে? যদি অপমান করে? কারও সঙ্গে মেলামেশায় অনীহা। সমালোচনা সহ্যই করতে না-পারা। এগুলো সবকটাই ‘সোশ্যাল অ্যাংজ়াইটি’র লক্ষণ। সমাজজীবনকে সুস্থভাবে মেনে নিয়ে জীবনে এগিয়ে চলার যে স্বাভাবিক গতি, সোশ্যাল অ্যাংজ়াইটি তার পথে বড়সড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু মোকাবিলা করতে গেলে, সমস্যাটাকে আগে খুব ভাল করে চিনতে হবে। আমাদের আজকের আলোচনার উদ্দেশ্য সেটাই।
সোশ্যাল অ্যাংজ়াইটির কারণ অন্যের সামনে যাওয়া, বাইরের মানুষদের সঙ্গে স্বচ্ছন্দে মেলামেশা... এ ব্যাপারে তীব্র আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভোগেন অনেকেই, যেটা সোশ্যাল অ্যাংজ়াইটির সবচেয়ে বড় পরিচয়। কেন হয় এমন? । প্রত্যাশার চাপ এখন বড় বেশি, ছোট থেকেই। প্রথমত তো অনেকেই এখনও চান, তাঁর ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক! সেই প্রত্যাশা পূরণ না হলেই বাচ্চাটির প্রতি একটা রিজেকশনের বোধ আসে বহু ক্ষেত্রে। তারপর, বাচ্চার গোটা জীবনটাই নিজের মতো করে ছকতে চান অনেক অভিভাবক। সে কী পড়বে, কীভাবে জীবন গড়বে, তেমন জীবনসঙ্গী পছন্দ করবে, সবই যেন তাঁদের ইচ্ছেমতো হয়! সেই প্রত্যাশা হোঁচট খেলেই সমালোচনার মুখে পড়তে হয় বাচ্চাকে। হয়তো সেই সমালোচনা তীব্র নয়, সরাসরিও নয়, হয়তো অভিভাবক বুঝছেনই না সেটা সমালোচনা... তা-ও তা বাচ্চার আত্মবিশ্বাসে ছায়া ফেলে। অতিরিক্ত সমালোচনা হলে তো তা হয়ই! এই বাচ্চারাই বেড়ে ওঠে ‘জাড্ড’ হওয়ার ভয় নিয়ে। যে সব বাচ্চার জীবনে সদর্থক প্রভাব সৃষ্টি করার মতো মানুষজন রয়েছেন (বাড়ির কোনও গুরুজন বা শিক্ষক, যে কেউই হতে পারেন), তাদের এই সমস্যা তুলনায় কম হয়। ■■■
অনেকে ছোটবেলা থেকে ‘বুলিং’এর শিকার হয়। তা থেকে গড়ে ওঠে মানুষের মাঝে বেরোনোর ভয়।
■ কেউ কেউ নিজের চেহারা, যোগ্যতা, স্বভাব বা ‘নেচার' নিয়ে নিজেই সন্তুষ্ট হতে পারেন না। অতএব অন্যেও তাঁকে অপছন্দ করবে, এই বিশ্বাস নিয়েই তিনি মেলামেশাও করতে চান না কারও সঙ্গে।
この記事は SANANDA の June 30, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の June 30, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।