আ ইডেন্টিটির নির্মাণ ও বিনির্মাণ ক্ষমতা শিল্পের আছে বরাবরই। আর এই আইডেন্টিটির মধ্যে একজন মানুষের বহুস্তরীয় পরিচয় অন্তর্গত, ঠিক যেমন অন্তর্গত তাঁর যৌন-পরিচয়ও। সাম্প্রতিককালে, মেনস্ট্রিম সিনেমা ও ওটিটি-তে এলজিবিটিকিউ কমিউনিটি থেকে উঠে আসা চরিত্রদের সংখ্যা বেড়েছে অনেকগুণ। জেন্ডার ও সেক্সুয়াল মাইনরিটিদের জীবন থেকে উঠে আসা গল্পও শোনাচ্ছেন নির্মাতা-পরিচালকেরা। কিন্তু শুধুমাত্র যদি রূপান্তরকামী ও রূপান্তরিত মানুষদের কথা বলি, তাহলে কি সত্যিই যথাযথ প্রতিনিধিত্ব উঠে আসছে তাঁদের মধ্যে থেকে? আগের তুলনায় এখন হয়তো ট্রান্স-চরিত্রদের সংখ্যা কিছু বেশি মেনস্ট্রিম ছবিতে, কিন্তু তা কি যথেষ্ট? আর যেটুকু দেখানো হচ্ছে, তা কি আদতে সেনসিটাইজ়ড রিপ্রেজেন্টেশন? ট্রান্স-চরিত্রদের পরদায় রূপায়ণের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ছবি যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিছু স্টিরিওটাইপড ঘেরাটোপের বাইরে বেরতে পারেনি, তা আমরা দেখেছি। পুরুষ অভিনেতারাই সাধারণত সেসব স্বল্পদৈর্ঘ্যের চরিত্রগুলো করতেন। আর তাতে কিছু নির্দিষ্ট পেশার মানুষ হিসেবে, কিছু নির্দিষ্ট রকমের ম্যানারিজমে মুড়ে তাঁদের উপস্থাপিত করা হত। খুব বেশি হলে সহানুভূতির পাত্র হিসেবে দেখানো হয়। অন্তত মূল ধারার হিন্দি বাণিজ্যিক ছবির ক্ষেত্রে সাধারণভাবে এমনটাই দেখে এসেছি আমরা...‘প্রবলেম্যাটিক’ ও ‘নেগেটিভ' উপস্থাপনা।
ট্রান্সজেন্ডারদের জীবন ও যাপনের কোনও ছবিই এর মাধ্যমে ধরা পড়ে না। আর কমিউনিটি হিসেবে আরও খানিকটা ‘প্রান্তিকতা’র দিকে ঠেলে দেওয়া হয় তাঁদের। তবে ট্রান্স-চরিত্রদের আরও বেশি করে পরদায় না পাওয়ার কারণ ঠিক কী, সমাজবিজ্ঞানের ভাষায় তা ব্যাখ্যা করা এত সহজ নয়। জেন্ডার ইনক্লুসিভিটি নিয়ে গত কয়েক বছরে সারা বিশ্বে যেমন চর্চা হচ্ছে, তা আগে হয়নি। ওটিটি-র সৌজন্যে এখন আমরা গ্লোবাল অডিয়েন্স। সারা দেশের, সারা বিশ্বের নানা কনটেন্ট দেখতে পাচ্ছি। আর এর ফলে, প্রত্যেকেরই দৃষ্টিভঙ্গি উদার হোক না হোক, এক্সপোজ়ার বাড়ছে তা স্বীকার করতেই হবে। তাই, এখন আগের তুলনায় মূল ধারার ছবিতে ও ওয়েব সিরিজ়ে ট্রান্স-চরিত্ররা আরও বেশি করে উঠে আসছেন। আর তাঁদের চরিত্রায়ণও অনেক বেশি বাস্তবিক, প্রাসঙ্গিক।
この記事は SANANDA の July 15, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の July 15, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।