সা তের দশকের শেষাশেষি চেকোস্লোভাকিয়ার লেখক মিলান কুন্দেরা লিখলেন ‘দ্য বুক অফ লাফটার অ্যান্ড ফরগিভিং'। আশির যুগে ইংরেজিতে অনূদিত বইটি তোলপাড় ফেলে দিল মার্কিনি পাঠক মহলে। আশির শুরুতে মার্কিন লেখক জন আপডাইক বললেন, ‘উজ্জ্বল, মৌলিক, এমন এক বিশুদ্ধতা ও মেধা নিয়ে লেখা যা আমাদের সরাসরি লেখার ভিতরে টেনে নেয়, আবার এতটাই অচেনা যে আমাদের বাইরেও দাঁড় করিয়ে রাখে। এই জাদু, এই বিস্ময়কর মেধা-শ্লেষ-রঙ্গরস, যাকে অনেকেই বলবেন কালো মজা (ব্ল্যাক হিউমার), এটাই মিলান কুন্দেরার বৈশিষ্ট্য।
আশির সময় মার্কিন দুনিয়ার পাঠক চেক লেখকের লেখা নিয়ে মাতামাতি শুরু করে, আশির শেষ ও নব্বইয়ের শুরুর দিকে আমাদের হাতে কলকাতায় এসে পৌঁছয় এই লেখকের ইংরেজি অনুবাদগুলি। আমাদের কলেজ জীবনে পড়াশুনার শুরুর দিকে, আশির দশকে অবশ্য পাঠ্য ছিলেন আরেক চেক লেখক কাফকা। আর আলজেরিয় ফরাসি লেখক আলবেয়ার কামু। কলেজ জীবনে এঁদের বই বেদ, বাইবেলের মত বুকে করে বা ঝোলায় পুরে ঘুরে বেড়ানো, জীবনকে নবলব্ধ অস্তিত্ববাদের চশমার ভিতর দিয়ে দেখা আমরা, যতদিনে প্রায় ত্রিশের কোঠায়, ততদিনে এবার স্বাদ পাই মিলান কুন্দেরার। অনবদ্য কাটা কাটা গদ্য, বুদ্ধিদীপ্ত রসবোধ, মেধাসিঞ্চিত দর্শন আর যৌনতাসিঞ্চিত কিমিতিবোধের এক আশ্চর্য কম্বো। ফলত নব্বই
সোভিয়েত প্রাচীরের ওপার থেকে কুন্দেরা লিখেছেন কমিউনিস্ট শাসন যন্ত্রের বিস্ময়কর তথ্য-সত্য-বিষ-বিষয়। লিখেছেন ক্ষুরধার মেধার তলায় ফালাফালা করে তাঁর প্রথম উপন্যাসের নাম ‘ঠাট্টা’ (১৯৬৭) যেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তার প্রেমিকাকে লেখা চিঠিতে পার্টিকে নিয়ে একটি রসিকতা করে শাসনযন্ত্রের রোষে পড়ে যায়, নষ্ট হয়ে যায় তার জীবন। মেধাবী ছাত্রের অন্তিম ঠাঁই হয়ে যায় লেবার ক্যাম্পে। এক লাইনে সারসংক্ষেপ করলে এ উপন্যাসের মূল প্রতিপাদ্য হল, কেন্দ্রীয় শাসনযন্ত্রের তথা পার্টির রাজনৈতিক দর্শনের কোনও রসবোধ নেই। অন্ধ বিশ্বাস ঠাট্টা বোঝে না। ১৯৬৭ সালে লিখিত চেক ভাষার এই বই নিষিদ্ধ করে চেক সরকার।
この記事は SANANDA の August 30, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の August 30, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।