সি —নেমা ও বিনোদনের বিভিন্ন শাখায় কতটা প্রভাব ফেলবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, তা নিয়ে তর্ক চলতেই থাকবে। হলিউডে নিয়মত প্রযুক্তি নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়, তাই সেখানে এআই-এর প্রভাব যে পড়তে শুরু করেছে, তা বোঝা যাচ্ছে। তবে সৃজনশীলতায় সহায়তা করবে এআই, তা কর্মসংস্থানে বাধা ঘটাবে না, এমনটাই মনে করছেন অনেকে। ২০১৯-এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি প্রায় সাড়ে আট লক্ষ লোকের কর্মসংস্থানের জায়গা। এআই-এর ব্যবহার শুরু হলে কর্মহীনতার আশঙ্কা কি থাকে? টিভি ও সিনেমায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের প্রসঙ্গে হলিউডে ধর্মঘট ডেকেছিলেন অভিনেতা ও লেখকরা। কিন্তু আমাদের দেশের সিনেমা শিল্পে এখন কোথায় দাঁড়িয়ে এআই? এখনও এআই নিয়ে সেভাবে গঠনমূলক কোনও আলোচনা হয়নি। তবে আগামী ছ'মাসে এআই কতটা প্রভাব ফেলবে, তা বোঝা মুশকিল।
হলিউড, প্রযুক্তি, ধর্মঘট প্রযুক্তির ব্যবহার হলিউডের কাছে নতুন বিষয় নয়। ১৯২৭ সালে তৈরি হওয়া জার্মান ছবি ‘মেট্রোপলিস’-এ ব্যবহৃত হয়েছিল রোবট। এরপরে ১৯৫৭-তে আমেরিকার ‘দি ইনভিজিবল বয়’-তেও কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের সাহায্য নেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন সময়ে ‘ব্লেড রানার', ‘সুপারম্যান থ্রি’, ‘দ্য টার্মিনেটর’, ‘স্টার ট্রেক ফ্র্যাঞ্চাইজ়ি’, ‘দ্য মেট্রিক্স’ থেকে শুরু করে ‘আয়রন ম্যান’, ‘ইন্টারস্টেলার’, ‘এক্স মেন', ‘অ্যাভেঞ্জারস’, ‘ক্যাপ্টেন মার্ভেল’... অসংখ্য ছবিতে ব্যবহৃত হয়েছে এআই প্রোগ্রাম বা রোবট। ভারতে ‘এন্থিরন’, ‘২.০’, ‘রা.ওয়ান’-এও দেখা গিয়েছে প্রযুক্তির জোরালো ছাপ। কিন্তু সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে চর্চা হচ্ছে বেশি। একদল একে প্রযুক্তির স্বাভাবিক বিবর্তনের অঙ্গ হিসেবেই দেখছেন। আবার কারওর মতে, এআই-এর ফলে নাকি অনেকেই কাজ হারাতে পারেন। এআই কখনওই শিল্পীর ক্রিয়েটিভ ভিশনের বিকল্প হতে পারে না, তা নিয়ে মোটামুটি সকলেই একমত। তা ছবির ক্রিয়েটিভ এনহ্যান্সমেন্টে সাহায্য করতে পারে। যে হলিউড প্রযুক্তি নিয়ে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে, সেখানেই গত বছর কাজের জায়গায় জেনারেটিভ এআই নিয়ে
この記事は SANANDA の January 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の January 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।