খেলার জগতে এআই: বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

বিশ্বের অনেক বড় টুর্নামেন্টেই নেওয়া হচ্ছে এআইএর সাহায্য। খেলোয়াড়, কোচ, সহযোগীরা উপকৃত হচ্ছেন প্রযুক্তির দ্বারা। রয়েছে সীমাবদ্ধতাও। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।

অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো খেলাধুলোতেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব পড়ছে। আর ভবিষ্যতে তা আরও সুদূরপ্রসারী হবে। খেলোয়াড়দের শক্তি ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ থেকে শুরু করে বিপক্ষের মোকাবিলা করার উপায়, গেম স্ট্র্যাটেজি থেকে দর্শকের অভিজ্ঞতা, ফিটনেস বা ট্রেনিং রুটিন ঠিক করে দেওয়া বা ম্যাচ সম্প্রচারের ক্ষেত্রেও নানা পরিবর্তন আনছে এআই। তার অনেকটাই সদর্থক, আবার কিছু সমস্যাও আছে। সেসব নিয়েই আলোচনা রইল...

কীভাবে খেলোয়াড়দের সাহায্য করবে এআই? শোনা যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খেলোয়াড়ের পারফরম্যান্সের মান বাড়াতে যেমন সাহায্য করবে, তেমনই ফিটনেস বিশ্লেষণেও কার্যকর হবে। অভিনব বিন্দ্রার অসমের ট্রেনিং সেন্টারে স্পোর্টস সায়েন্টিস্ট ও এক্সারসাইজ ফিজিয়োলজিস্ট হিসেবে কর্মরত শুভপ্রকাশ দাস জানালেন যে ভারতে ইতিমধ্যেই এআই-নির্ভর কাজকর্ম হচ্ছে। ‘‘এআই হল এক ধরনের অ্যালগরিদম। বিভিন্ন ট্রেনিং ডিভাইসের মধ্যে একে আমরা ভরে দিই। এআই-এনেবলড ইনস্ট্রুমেন্ট থাকলে তার মাধ্যমে অ্যাথলিটদের শারীরিক সক্ষমতা পরিমাপ করা সহজ হবে। তাঁরা কতটা খেলার জন্য প্রস্তুত বা ট্রেনিং লোড কতটা দেওয়া যেতে পারে...

এগুলো বোঝা যায়। এগুলো কিন্তু ভারতে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। আর একটি দিক হল, ইনজুরি প্রিভেনশন। মেশিন লার্নিংয়ের মাধ্যমে যন্ত্র নিজেই বুঝতে পারছে যে কতটা ইনটেন্স ট্রেনিং করালে ওই অ্যাথলিটের চোট লাগবে না। স্পোর্টস ফিজিওথেরাপিস্টরা এই পদ্ধতি ব্যবহার