যে ভাবে জলের দরে লোপ পাচ্ছে মানুষের সচেতনতা, তাতে আগামী দিনে ভারতের প্রত্যেকটি মানুষকেই চোকাতে হবে জলের মূল্য। একশো চল্লিশ কোটির দেশে প্রায় সাড়ে তিন কোটি মানুষ ইতিমধ্যেই পানীয় জলের সঙ্কটে ভুগতে আরম্ভ করেছেন। কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, গুজরাত, কেরল, রাজস্থান সহ আরও বিভিন্ন রাজ্যে পানীয় জলের সঙ্কটে নাজেহাল হচ্ছেন বিপুল সংখ্যক মানুষ। বাদ পড়েনি এই রাজ্যও। বর্তমানে কলকাতা শহরে ৭২টি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন রয়েছে। আরও ১৫টি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরি হওয়ার পথে। তবু তা গরমকালের প্রবল চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছে না। এখনও টালিগঞ্জ, কসবা, যাদবপুরের একাংশে পরিস্রুত পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। গরমের সময়ে স্বাভাবিকভাবেই পানীয় জলের চাহিদা বাড়ে। পুরসভার পরিস্রুত জল না পাওয়ায় অনেককেই তখন জল কিনে খেতে হয়। ভূগর্ভস্থ জলের অবস্থা তথৈবচ। পুকুর, দীঘির জলের কথা আলাদা করে আর না-ই বা বললাম। ফ্ল্যাট তৈরির রক্তচক্ষু থেকে যে ক'টা বেঁচেবর্তে আছে, প্রাত্যহিক উচ্ছিষ্টের মধ্যে তাকে খুঁজে বের করাই দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার পরে আমাদের জীবনযাপন তো রয়েছেই। একটা ছোট্ট হিসেব দিই। গরমকালে কোল্ড ড্রিঙ্ক না হলে কি চলে বলুন? দাবদাহের মাঝে যে টুকটাক শান্তি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে, তার মধ্যে কোল্ড ড্রিঙ্ক অন্যতম। তেমনই একটি কোল্ড ড্রিঙ্ক কোম্পানির সারা বছরের জল ব্যবহারের হিসেব দেখে আপনার চোখ কপালে উঠবেই। তথ্য বলছে, এই কোম্পানির প্রত্যেকটি ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্টে দৈনিক ৫ লক্ষ লিটার জল ব্যবহৃত হয়। সারা ভারত জুড়ে শুধু এই কোম্পানিরই ৫৮টা প্লান্ট রয়েছে। তাহলে হিসেব করুন, এক বছরে আপনাকে এক ঢোক শান্তি দেবে বলে কেবল এই কোম্পানি খরচ করে ১০,৫৮৫ মিলিয়ন লিটার জল। গ্রীষ্মের চেহারা পাল্টেছে। আগের দিনের মতো প্যাচপ্যাচে গরম নেই আর। শুকনো লু-এ তেতে উঠছে চারপাশ। ফলত ফের সরগরম করে তুলতেই হয় জল সঙ্কটের আলোচনা।
ঘরেই সঙ্কট জল সঙ্কটের কারণ খুঁজতে বাইরের দিকে তাকালেও, অনেকসময়ই উপেক্ষিত হয় প্রতিদিন আমাদের বাড়িতে জল অপচয়ের দিকটি।
この記事は SANANDA の March 30, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の March 30, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।