শুরুতেই চোখ রাখা যাক কিছু সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে। ২০১৬ সালের মে মাস। তীব্র দাবদাহে পুড়ছে গোটা উত্তর ও মধ্য ভারত। সেবার রাজস্থানের ফালোদি-তে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছিল ৫০ ডিগ্রির গণ্ডি। প্রায় একই অবস্থা ছিল গুজরাত, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ বা দিল্লির মতো রাজ্যগুলোতে। যেখানে প্রায় একটা গোটা মাস ধরে তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে অন্তত ৫ ডিগ্রি বেশি। কাট টু ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাস। দিল্লির মৌসম ভবন সূত্রে জানা গেল, ১৯০১ সালের পর সেবার ভারতবাসী দেখল উষ্ণতম ফেব্রুয়ারি। ভাঙল এক শতকেরও বেশি সময়ের রেকর্ড। জানুয়ারির শেষ হতে না হতেই যেভাবে গ্রীষ্মের গ্রাসে চলে গিয়েছিল প্রায় গোটা দেশ, আবহাওয়া দফতর থেকে তাকে বলা হল 'অ্যাবভ নর্মাল ক্লাইমেট কন্ডিশন'। যেখানে উত্তর ভারতের তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ২ ডিগ্রি বেশি, সেই একই সময়ে উত্তর-পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন জায়গায় স্বাভাবিকের প্রায় ৪ ডিগ্রি উপরে ছুঁয়েছিল তাপমাত্রার পারদ ।
যতই আমরা পরিবেশ নিয়ে চিন্তিত হই, বছর বছর গ্লোবাল সামিটে লম্বা-চওড়া বক্তৃতা দিই— বাস্তবিক নিট ফল যে শূন্য, তা প্রমাণ করে দিচ্ছে এই পরিসংখ্যানগুলোই। গ্রীষ্ম তার চরিত্র পাল্টাচ্ছে। প্রতিবছর ভাঙছে পুরনো বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন নজির! আজ থেকে এক দশক আগেও যেখানে শীতের পর বসন্ত আসত, আজ সেই বসন্ত চোখে পড়ে শুধুই ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম পোস্টে। শীতের পরেই যেন ঝুপ করে চলে আসে গরমের আবহ। সঙ্গে তাপমাত্রার হেরফের, রোদের তীব্রতা বা সাইক্লোনের আনাগোনা। আর এতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন আবহবিজ্ঞানীরা। ভারত সহ পূর্ব এশিয়ার বেশ কিছু দেশে যেখানে বছরে অন্ততপক্ষে ৪-৫টা ঋতুর দেখা মিলত, সেখানে আজ শুধুই গ্রীষ্ম ও বর্ষার বাড়বাড়ন্ত। আর বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরে শীতও যেন চলে যাচ্ছে স্মৃতির খাতায়। তাহলে হাতে রইল কী? শুধুই গরম আর গরম! কিন্তু দিন দিন কেন বাড়ছে গ্রীষ্মের দাপট? কেনই বা বাড়ছে গরমের গড় সময়কাল, বা বদলাচ্ছে তার চিরচেনা চরিত্রগুলো? তথ্য ও তত্ত্ব ঘেঁটে খানিক বোঝার চেষ্টা করলাম আমরা...
この記事は SANANDA の March 30, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の March 30, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।