শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি বাড়িতে এনেও যে শান্তি নেই! ঘেমে নেয়ে ক্লান্ত শরীরে বাড়ি ফিরে যন্ত্রটিকে চালিয়ে একটু শান্তিসুখ খুঁজে নেওয়ার কথা ভাবছেন, অমনি পাড়া জুড়ে অন্ধকার নেমে এল, ‘পাওয়ার কাট’। ব্যস! শান্তির একেবারে দফারফা। অশান্তি কি শুধু একটা? এসি লাগানোর পর থেকেই তো বিদ্যুতের বিল যে ভাবে চড়চড়িয়ে বাড়ছে, তা দেখে অনেকেই এসি চালানোর আগে খরচের কথা চিন্তা করছেন! আবার তার সঙ্গে মাঝে মাঝে যন্ত্রটি সমস্যা করতেও শুরু করছে। অতএব যে যন্ত্র এই তীব্র দাবদাহে আপনাকে দু'দণ্ডের শান্তি খুঁজে দিচ্ছে তাকে একটু যত্নআত্তি করতে হবে বইকি!
খেয়াল রাখুন সকালবেলা সংবাদপত্রের পাতা ওল্টালে প্রায়ই চোখে পড়ে এসি থেকে শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লাগার ঘটনা। তার মধ্যে বেশ কয়েকটা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তো ঘটেছে এ শহরেই! তাপমাত্রার পারদ প্রতি দিন যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের চাহিদাও ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু এসি কেনার জন্য আমাদের যথেষ্ট পূর্ব প্রস্তুতি কি আদৌ আছে? এসি কেনার আবার পূর্ব প্রস্তুতি! হ্যাঁ, শুনে অবাক লাগলেও ব্যাপারটা সত্যি। অনেক সময় দেখা যায়, যে ঘরে এসি লাগানো হয়েছে সেখানকার দরজা-জানালা এয়ারটাইট নয়। ফলে, ঘর ঠান্ডা করতে অনেক ক্ষণ এসি চালাতে হয়।
ফলে এসির কম্প্রেসরের উপর চাপ তৈরি হয়। অনেক সময় তা অতিরিক্ত তেতে গিয়ে, আগুন ধরে যেতে পারে। তবে বৈদ্যুতিক তারের সমস্যাজনিত কারণেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শর্ট সার্কিট হয়ে থাকে। গরমে স্বস্তিদায়ক এই যন্ত্রকে ঘরে আনার আগে বৈদ্যুতিক সংযোগ ঠিক আছে কি না, সেটা পরীক্ষা করে নিন। এসি নতুন না হলেও অনেক সময় ঘরের পোকামাকড় বৈদ্যুতিক তার কেটে দেয়। সে ক্ষেত্রেও ভাল করে এসির পয়েন্ট, বৈদ্যুতিক তার পরীক্ষা করুন। এতে কারেন্টের বিলও যেমন কম পড়বে, আগুন লাগার আশঙ্কাও অনেকটা কমে যাবে।
বিশ্রামও দরকার বাইরে প্রখর রোদ্দুর। আর ঘরের ভিতরে আরামের পরশ দিতে এসি নামক যন্ত্রটি কাজ করছে তো করেই চলেছে। কিন্তু এতে অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশের উপর মারাত্মক চাপ পড়ে। তাই সাত থেকে আট ঘণ্টা টানা এসি চালানোর পর, অন্তত দু' থেকে তিন ঘণ্টা তাকে বিশ্রাম দিন।
この記事は SANANDA の May 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の May 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।