নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার এ সম্পর্কে সচেতনতা আগের চেয়ে বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু এই সমস্যার বিভিন্ন ধরন, কোন ধরনের কী লক্ষণ— এগুলো বহু মানুষের কাছেই ততটা স্পষ্ট নয়।
অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার । খুব সহজ কথায় বলতে গেলে, এই সমস্যা যে সব বাচ্চাদের থাকে, তারা নিজেদের চারপাশে একটা জগৎ তৈরি করে ফেলে। এবং শামুকের মতো সেখানেই গুটিয়ে থাকে। প্রশ্ন উঠতে পারে, খুব অন্তর্মুখী বাচ্চা এবং যে বাচ্চার অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার রয়েছে, তাদের মধ্যে তফাত করা যাবে কী করে? খুব অন্তর্মুখী বাচ্চারা কমিউনিকেট করতে পারবে। হয়তো খুব কথা বলবে না, কিন্তু প্রয়োজনে স্পষ্ট ভাবেই বলবে। অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার রয়েছে, এমন বাচ্চা তা সাধারণত করতে চাইবে না । ■ তাদের সামাজিক আদানপ্রদানে সমস্যা থাকে। . স্পিচ দু'ধরনের হয়, এক্সপ্রেসিভ এবং রিসেপটিভ। ধরুন ক, খ-কে বলল, ‘আমায় সবুজ খাতাটা দাও'। খ শুনে, বুঝে, বলল, ‘দিচ্ছি'। তার পর খাতাটা ক-কে দিল। ক যেটা বলল, সেটা এক্সপ্রেসিভ স্পিচ। খ-এর প্রত্যুত্তরটা রিসেপটিভ স্পিচ। এবং যে কাজটা করল, তা রিসেপটিভ কমিউনিকেশনের অঙ্গ। এই সমস্যা যে বাচ্চাদের হয়, তাদের অনেকেরই ‘এক্সপ্রেসিভ স্পিচ' ডেভেলপ করে না বা করতে দেরি হয়। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, তাদের কোনও বিষয় বুঝতে বা গুছিয়ে বলতে সমস্যা হচ্ছে। প্রায়ই দেখা যায়, বাক্য গঠন করতে পারার সময় থেকেই বাচ্চারা নানা বিষয়ে প্রশ্ন করে। কারণ তাদের চারপাশ সম্পর্কে কৌতূহল থাকে। এই ধরনের বাচ্চাদের সেটা থাকে না। তাই সাধারণত তাদের কথা বলার বিশেষ কোনও ইচ্ছেও থাকে না।
। একমাত্র নিজেদের কোনও প্রয়োজন হলে তবেই এ ধরনের বাচ্চারা তা প্রকাশ করে। হয়তো কোনও জিনিস চাই, তখন বড় কারও হাত ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে জিনিসটা দেখায় কিংবা কান্নাকাটি করে।
রিসেপটিভ কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে, যেহেতু এই বাচ্চারা অনেকটা সময়ে নিজের জগতে থাকে, তাই কেউ কিছু বললে সব সময়ে তারা সাড়া দিতে বা কথা শুনে সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারে না। কোনও বাচ্চার অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার রয়েছে কি না, তার অন্যতম লক্ষণ হতে পারে এই সাড়া না দেওয়া।
বাক্য গঠনেও সমস্যা হতে পারে। হাই ফাংশনিং অটিজম যে বাচ্চাদের রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে অনেক সময়ে এই বাক্য গঠনের সীমাবদ্ধতাটুকুই থাকে।
この記事は SANANDA の June 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の June 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।