কখায় আছে, কোনও জিনিস যদি মন-প্রাণ ) দিয়ে চাওয়া যায়, সারা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড একসঙ্গে মিলে সেই জিনিস পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে। ভিক্টোরিয়া ফল্স দেখতে যাওয়ার ব্যাপারটাও অনেকটা সে রকমই ছিল। অনেক বছর ধরে এই ফল্স দেখার ইচ্ছে অবশেষে পূরণ হল, যখন আমরা কেনিয়ার আফ্রিকান সাফারি শেষ করে এক দিন চলে গেলাম জিম্বাবোয়ের ভিক্টোরিয়া ফল্স শহরে।
আফ্রিকায় ‘ইডেন উদ্যান' বলে যদি কিছু থাকে, তা হলে সেটা হল ভিক্টোরিয়া ফল্স। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাতগুলির অন্যতম এই ফল্স, ইউনেস্কো মনোনীত বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থান। মোটামুটি ছোট একটা শহর, যার মূল আকর্ষণ এই জলপ্রপাত। আর তাকে ঘিরেই পর্যটকদের জন্য নানা রকম মন ভাল করা আকর্ষণ।
এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে হোটেলে পৌঁছতে পৌঁছতে দুপুর হয়ে গিয়েছিল। রিসেপশনে কথা বলে জানতে পারলাম চড়া রোদে ফল্স দেখে মজা নেই। বরং জাম্বেড়ি নদীতে ক্রুজ টুর করা যেতে পারে। দেখেশুনে একটি সানসেট ক্রুজ বেছে নিলাম। ডকে পৌঁছে দেখলাম, সামনে এক তিনতলা মিনি জাহাজ। প্রতিটা ডেকে বসার জায়গা, দু'দিকে আর পিছনে বিশাল জানালা । নদী চলেছে আঁকাবাঁকা পথ ধরে আর আমরা নৌকাবিহার করতে করতে শুনছি নানা গল্প। এই জাম্বেড়ি নদী শুধু যে আফ্রিকা মহাদেশের চতুর্থ দীর্ঘতম নদী তা-ই নয়, ভারত মহাসাগরে গিয়ে পড়া নদীগুলোর মধ্যেও বৃহত্তম।
নদীর তিনটে ধাপ আছে। আপার, মিডল ও লোয়ার। আমরা ছিলাম উপরের ধাপে, যেখান থেকে মধ্য আফ্রিকার মালভূমিতে পৌঁছনোর ঠিক আগেই নদীটি খাদের ধার থেকে পড়ে তৈরি করছে এই জলপ্রপাত। এ-ও শুনলাম যে, বজরা প্রায় নদীর শেষ প্রান্ত অবধি যাবে, যেখান থেকে ফসের ধোঁয়া দেখা যেতে পারে। বেশি কাছে যাওয়া যাবে না কারণ, যেখান থেকে ফল্স শুরু, সেখানে স্রোতের টান খুব বেশি। আমরা যখন নানা দিকের সৌন্দর্য দেখছি, ক্যাপ্টেন মাইকে ঘোষণা করল যে, দূরে জলহস্তী আছে। ক্যামেরা নিয়ে বারান্দায় গিয়ে দেখি, নদীর বাঁকে জলে পা ডুবিয়ে এক প্রকাণ্ড জলহস্তী দাঁড়িয়ে। দূরে কিছু শুকনো ঝোপের মধ্যে দেখা গেল এক ওয়ার্টহগ— আফ্রিকান বুনো শুয়োর। আফ্রিকার হাতির দাঁতের কথা সকলের জানা, কিন্তু এর দাঁতের বাহারও খুব কম ছিল না। একজোড়া বাঁকানো দাঁতের পাটিতে রোদ পড়ে বেশ চকচক করছিল! নদীর আনাচেকানাচে হাতি, জিরাফ, নানা বন্যপ্রাণী ও দিগন্তে সূর্যাস্ত দেখে হোটেলে ফিরলাম।
この記事は SANANDA の September 30, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の September 30, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।