কী খাচ্ছেন, কেন খাচ্ছেন, কতটা খাচ্ছেন...
খাবার খেতে বসলেই এ সব নানা প্রশ্ন মনের মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে। আসলে, খাবারের সঙ্গে আমাদের প্রত্যেকের সম্পর্ক অত্যন্ত ব্যক্তিগত। মানে, ধরুন কেউ হয়তো বেশ স্বাস্থ্যসচেতন। কিন্তু দু'-একদিন একটু আধটু নিয়ম ভাঙলেই মনটা খুঁতখুঁত করে। আবার কেউ হয়তো খাবার ভালবেসে খান, স্বাস্থ্যের কথা ভাবেনই না। একএকজন মানুষের ইটিং বিহেভিয়র এক এক ধরনের। আর তার নেপথ্যে রয়েছে মস্তিষ্ক, মন, হরমোনের যোগ। খাওয়ার নেপথ্যের এই বিজ্ঞান নিয়েই রইল আলোচনা।
ইটিং বিহেভিয়র ও তার নানা নিয়ন্ত্রক বিষয়গুলি কী কী? আলোচনায় ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ওয়েলনেস কোচ হিনা নাফিজ ।
খাবার নিয়ে শরীর-মনের যুদ্ধ নয় খাওয়া হল একটি শারীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়া। বেঁচে থাকার জন্য, পুষ্টি ও এনার্জির জোগানের জন্য শরীরের খাদ্য প্রয়োজন। এ বার আসি, নিউট্রিশন ইন্ডাস্ট্রির প্রসঙ্গে। যে ভাবে দিনের পর দিন নানা ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে, তাতে সাধারণ মানুষ কী খাবেন আর কী খাবেন না তা নিয়ে প্রচুর জল্পনা। কী খাওয়া উচিত, তা না ভেবে যদি সব সময় আপনাকে ভাবানো হয় যে, আপনি যা খাচ্ছেন, যে ভাবে খাচ্ছেন, তা ঠিক নয়.... তা হলে সমস্যা। ফলে, খাওয়া বিষয়টাই অনেকের কাছে স্ট্রেসের সমার্থক হয়ে উঠেছে। একে ডায়েটের পরিভাষায় ‘স্ট্রেস ইটিং' বলা হয়। খাওয়ার সময় শরীর ও মন পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ করে যেন! শরীর যে জিনিসটা খেতে চায়, মন তা বারণ করে খেতে। ‘কী খাবেন'-এর পরিবর্তে ‘কী খাবেন না” নিয়ে অনেকেই এত ভাবিত যে, খাবার নিয়ে তাঁদের মধ্যে এক ধরনের ভয়ও কাজ করে। তাঁদের অনেকে ধরেই নেন, অমুক খাবারটা খেলেই হয়তো ওজন বেড়ে যাবে বা ডায়াবিটিস, হাইপারটেনশন হয়ে যাবে। ‘মোটিভেশনাল নিউট্রিশন'-এর জন্ম খাওয়া নিয়ে এই স্ট্রেস থেকেই।
স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া কাকে বলে সাধারণ ভাবে তা আমরা সকলেই কমবেশি জানি। জাঙ্ক ফুড না খাওয়া, চিনি কম খাওয়া, বেশি করে সব্জি-ফল খাওয়ার মতো বিষয়গুলো সকলেই জানেন। কিন্তু এত তথ্য জানা সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের ‘ইটিং বিহেভিয়র' বদলায় না।
この記事は SANANDA の October 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の October 15, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।