অনেক শুভেচ্ছা। ‘বল্লভপুরের রূপকথা’ প্রত্যেকে এত পছন্দ করছেন। আমি জানতে চাই, প্রিভিউ শো দেখে বাড়ির লোক কী বললেন? মধুরিমা তো খুবই উপভোগ করেছে। শো চলার সময় আমি সিঁড়ির কাছে দাঁড়িয়েছিলাম। ওর ওই অট্টহাসিটা আইডেন্টিফাই করতে পারছিলাম। তাছাড়া মধুরিমার বাবা-মা এসেছিলেন। কাকুর সঙ্গে কথা হয়েছে। উনি তো খুবই খুশি হয়েছেন ছবিটা দেখে। কাকিমা একটা ডিটেলড রিভিউ দেবেন। ওটার অপেক্ষায় আছি।
নাটকের বিষয়বস্তু সিনেমায় আসতে পারে না কেন, তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। আপনি শেষ সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, সিনেমায় পুঁজি জড়িয়ে, তাই নাটক যে বিষয় ভাবতে পারে, সিনেমা তা পারে না। ‘মন্দার’ এবং ‘বল্লভপুর...'-এর মতো ক্লাসিক নাটক নিয়ে কাজ করার পরে কি মনে হচ্ছে, এই বৈষম্যটা খানিকটা ঘোচানো গেল? আমার মনে হয়, না। কারণ ‘বল্লভপুরের রূপকথা' অনেক হালকা চালের গল্প। বাদলবাবুর প্রথমদিককার লেখা। এর মধ্যে শহুরে মানুষকে এন্টারটেন করার বেশ কিছু উপাদান আছে। কিন্তু যে প্রসঙ্গে আগের কথাটা হয়েছিল, সেটা এখনও সত্যি। রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে নাটক যে গভীরতায় যেতে পারে, সিনেমা এখনও তা পারে না। হ্যাঁ, সুমন মুখোপাধ্যায় ‘কাঙাল মালসাট’ তৈরি করেছেন বটে, কিন্তু সেটা প্র্যাকটিস হয়ে যায়নি। মন্দার-এ রাজনৈতিক প্রেক্ষিত এসেছে। তবে সেটা উপর উপর বা মানুষ বুঝতে পারেননি হয়তো। আমি বলছি, ‘জগন্নাথ’, ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’-এর মতো নাটকের কাজ সিনেমায় আসা এখনও সম্ভব নয়। তাতে রাষ্ট্র আরও সমস্যা তৈরি করবে, যেমনটা ‘ভবিষ্যতের ভূত’-এর ক্ষেত্রে করেছে।
Denne historien er fra October 27, 2022-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra October 27, 2022-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
পুজোর হাওয়া
দুর্গাপুজোর সঙ্গে একটা অন্তরঙ্গ সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। একটা সময় মুম্বইতে থাকাকালীনও, পুজোর সময় ছুটি নিয়ে কলকাতায় চলে আসতেন। আর এখন তিনি ব্যস্ত থাকেন মুম্বইতে নিজের দুর্গাপুজো নিয়ে । বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় ভাগ করে নিলেন তাঁর পুজোর স্মৃতি। এবার সপ্তম ও শেষ পর্ব
মহিলা নাচ করলেই সেটাকে 'আইটেম'-এর আখ্যা দেওয়া হবে কেন: ভূমি পেডনেকর
কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানে এসে সিনেমা ছাড়াও, আরও অনেক বিষয় নিয়ে কথা বললেন ভূমি পেডনেকর। তার মধ্যে প্রধান বিষয় ছিল প্রকৃতি রক্ষা। সাক্ষী আসিফ সালাম
মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে মিঠুনদা ঠিক করেননি : সোহম
নিউটাউনে এক রেস্তরাঁ মালিকের সঙ্গে বচসা, আর জি কর কাণ্ডে বাকি সেলেবদের সঙ্গে পা না মেলানো, ফেডারেশন-গিল্ডের ঝামেলা থেকে দূরে থাকা... পুজোতে তাঁর যৌথ প্রযোজিত ছবি ‘শাস্ত্রী'র প্রসঙ্গে বাদে সোহম চক্রবর্তী-র সাক্ষাৎকারে উঠে এলো এই বিতর্কগুলোও। সামনে আসিফ সালাম
কামব্যাক কিং ঋষভ
\"ঋষভ শুধু বাইশ গজে ফিরে আসেননি, বরং দেশের হয়ে মাঠে নেমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও ঘরে তুলেছেন।\"
কলকাতা ফিরছে উৎসবে
এক ঝাঁক শিল্পী কলকাতায় আসছেন বড় মাপের কনসার্ট নিয়ে। ফলে গানের উৎসবে ফিরছে শহর কলকাতা। ব্রায়ান অ্যাডামস থেকে দিলজিৎ দোসাঞ্ঝ ... কোন কোন শিল্পী করছেন অনুষ্ঠান?
মহিলাদের উত্তরণের জন্য পুরুষ জাতিকে নীচে নামাতে পারব না: পাওলি দাম
আবারও একটি নারীকেন্দ্রিক গল্পে অভিনেত্রী পাওলি দাম। বিগত কয়েক বছরে কমিয়েছেন কাজের পরিমাণ। জোর দিয়েছেন চরিত্র বাছাইয়ে। সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় এবং কাজ নিয়ে তাঁর মুখোমুখি সাগরিকা চক্রবর্তী।
আমাকে কেউ না চিনুক, আমার গান ঠিক শ্রোতা খুঁজে নেবে : বনি চক্রবর্তী
নয়ের দশকের রকস্টার গায়ক চর্চায় থাকতে চান না। একই ধরনের মিউজিক বেশিদিন করতেও চান না। স্থানীয় নায়ক হওয়ার চেয়ে সঙ্গীতের ভবঘুরে হয়ে আড়ালে থাকতেই ভালবাসেন বনি চক্রবর্তী। তাঁর সঙ্গীত-দর্শন বোঝার চেষ্টায় অংশুমিত্রা দত্ত
সিনেমার ক্ষেত্রে চরিত্রকে ঠিকভাবে এক্সপ্লোর করার সময় পাওয়া যায় না: টিস্কা চোপড়া
কলকাতায় এসেছিলেন একটি টক শোয়ের অংশ হতে। লিঙ্গসাম্য নিয়ে সেই আলোচনাসভাতে নিজের বক্তব্য পেশ করে সকলের মন জয় করে নেন। এরপর ডিনার সেরে একান্তে কথা বলেন টিস্কা চোপড়া। শুনলেন আসিফ সালাম
সমাজের সকল স্তর থেকে আন্দোলন শুরু হোক: কিঞ্জল নন্দ
তিলোত্তমা কাণ্ডের পর তৈরি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে তাঁকে ‘মুখ' বলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু কিঞ্জল নন্দ নিজে কী ভাবেন? ডাক্তারি ও অভিনয়ের পাশাপাশি আন্দোলন নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। শুনলেন সায়ক বসু
পুরনো ছবির পুনঃমুক্তি
জনপ্রিয় পুরনো হিন্দি ও বাংলা সিনেমা ফের মুক্তি পাচ্ছে গোটা দেশ জুড়ে। মানুষ হলে ভিড় বাড়াচ্ছে নস্ট্যালজিয়ার টানে। এটাই কি নতুন ট্রেন্ড? লিখছেন সায়ক বসু