বক্স অফিস সাফল্য তো চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আপনারা সেভাবে দেখেননি। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আপনারা ফার্স্ট বয়। ইন্ডাস্ট্রিতে ১৪ বছর কাটানোর পর কি এখন ইন্ডাস্ট্রিতে ‘ইনসাইডার'-এর জায়গা পেয়েছেন? রাজ: হ্যাঁ, এখন তো কাজের স্বাধীনতা পাই। অভিনেতাদের কাছে কোনও স্ক্রিপ্ট নিয়ে যাওয়ার সাহস আছে। কেউ হালকাভাবে নেয় না। ডি কে: আমরা আউটসাইডার মানে শুধু তো ফিল্ম পরিবারের বাইরের নই, বিজ্ঞাপন, ফিল্ম স্কুল, টেলিভিশন কোনও জগতেরই মানুষ নই। ফলে একেবারে নিজেরা কাজ শিখেছি। কেউ কেনই বা পাত্তা দেবে!
আপনাদের ছবি বক্স অফিসে সফল না হলেও ‘শোর ইন দ্য সিটি’, ‘গো গোয়া গন' ছবিগুলো অনেকের চোখ খুলে দিয়েছিল। আপনারা ‘কোয়ার্কি’ জঁর নিয়ে এসেছেন ন্যারেটিভে, দৃশ্যগ্রহণে। তাতেও গ্রহণযোগ্যতা বাড়েনি কেন? কী মনে হয়? রাজ: আমরা প্রথমে আমেরিকায় চাকরি করাকালীন ‘ফ্লেভারস’ বলে একটি ছবি বানিয়েছিলাম, ওখানেই। বেশ কয়েকটা বিদেশি ফেস্টিভ্যালে ছবিটা প্রশংসিত হয়েছিল। তখন মনে হয়েছিল, এই তো সুযোগ। এবার মুম্বই গিয়ে সিনেমা বানাতে পারব। মুম্বই এসে বুঝলাম, এখানে কলকে পাওয়া খুব কঠিন। কেউ নতুন আইডিয়াকে পাত্তা দেয় না। সোজা দরজা দেখিয়ে দেবে। বড় তারকারা তো নিজেদের আইডিয়া ঢুকিয়ে দিতেন!
ডি কে: আমরা আমেরিকায় ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরি করছিলাম। কিন্তু কলেজ জীবন থেকেই সিনেমার স্ক্রিপ্ট লেখা, পরিচালনা করার ইচ্ছে ছিল। যখন মুম্বই আসি, তখন প্রথম ছ'মাস প্রচুর স্টোরি আইডিয়া নিয়ে ঘুরেছি। কিন্তু কেউ কাজ দেয়নি। টাকাও ফুরিয়ে গিয়েছিল। তাই আমরা আবার আমেরিকা ফিরে যাই। ঠিক করেছিলাম, দু’বছরে প্রচুর টাকা রোজগার করে আবার ফিরব, নিজেরাই প্রডিউস করব। ওভাবেই প্রথমে ‘৯৯’, তারপর ‘শোর ইন দ্য সিটি’ তৈরি করি। কিন্তু ‘শোর...’-এর পর প্রডিউসরের কাছে যখন যাই, তারা ভেবেছিল আমরা ওই জঁরের ডার্ক ছবি বানাব। কিন্তু আমরা পিচ করলাম জ়ম্বিদের ছবি ‘গো গোয়া গন’। সবাই আকাশ থেকে পড়ল। ‘শোর...’-এর পরের ছবি আবার ‘গো গোয়া গন’ হতে পারে নাকি!
Denne historien er fra 12 March, 2023-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 12 March, 2023-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।