অনেকেই তো জানেন না যে আপনি কলকাতার ছেলে, তাই না? আসলে বাঙালি নই বলে অনেকেই ধরে নেয় এ তো কলকাতার ছেলে হতেই পারে না। মারোয়াড়ি পরিবারের ছেলে হলেও আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা, সবই কলকাতার বুকে। মানিকতলার ছেলে আমি। পরে মুম্বই যাই এইচ আর কলেজে পড়তে।
আপনার পরিচিতি, কেরিয়ার সবই তো মুম্বইতে। ‘টুথ পরী’ সিরিজের জন্য কি প্রথমবার কলকাতায় শুট করলেন? কী আশ্চর্য না? কলকাতায় কোনওদিনই কাজ করা হয়নি। ‘টুথ পরী’ ছবির শুটের জন্য অনেকবছর পর আমার শহরে ফেরা। যেটা সবচেয়ে বেশি এক্সপ্লোর করেছি, তা হল রাতের কলকাতা। যখন ছোট ছিলাম, তখন তো লেখাপড়া আর নাচের প্র্যাকটিসেই দিন কেটে যেত। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর যখন ঘোরা-ফেরার দিন এল, মুম্বই চলে গেলাম। এই প্রথম রাতের কলকাতা দেখলাম। এমনিতেই তো কলকাতায় মোটামুটি দশটায় রাত নেমেই আসে। যানচলাচল, খাওয়ার জায়গা, লোকের ভিড় সবই কমে যায়। রাস্তাঘাট ফাঁকা, এমন এমন সব গলি দিয়ে গিয়েছি, যেগুলো চিনতামই না।
মুম্বইতে থেকে কলকাতার কোন জিনিসগুলো মিস করেন? আমাদের পরিবার মোটামুটি কলকাতা থেকে শিফট করে গিয়েছে। তবে কাকু, কাকিমারা এখনও এখানে আছেন। ওদের ছাড়া যেটা সবচেয়ে বেশি মিস করি, সেটা ফুচকা। এবার শুটে এসে প্রাণ ভরে ফুচকা খেয়েছি। মুম্বইতে যে পানিপুরি পাওয়া যায়, ওটা মোটেই ভাল নয়। ভিতরে কী চানা-টানা ভরে দিয়ে দেয়, জানি না বাবা!
Denne historien er fra 02 May, 2023-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 02 May, 2023-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।