কলা কখনও কুশলীদের পরিচিতি দেয় আবার কখনও বা কুশলীদের গুণেই কলা হয়ে ওঠে কালজয়ী। কোন কাজ কখন চিরকালীন হয়ে থেকে যাবে বা মুছে যাবে স্মৃতি থেকে, তা সব চেয়ে বেশি নির্ভর করে সাধারণ মানুষের উপর। আর যদি কথা হয় টেলিভিশন ধারাবাহিক নিয়ে, তবে তো দর্শকই শেষ কথা বলবেন। ভাল ধারাবাহিক, ভাল বিষয়ের উপর কাজ দর্শক মনে রাখেন। আবার কিছু ধারাবাহিক শুরু হওয়ার কিছু দিনের মধ্যে বন্ধও হয়ে যায়। অন্তত বাংলা সিরিয়ালের দুনিয়াতে এটাই এখন সব চেয়ে বড় সমস্যার জায়গা। তাড়াতাড়ি শো বন্ধ হয়ে যাওয়া। কিন্তু এই সমস্যাটা কি কেবলই বাংলা ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য? হিন্দি ধারাবাহিকের দুনিয়াটা তাহলে কেমন?
একটা সময় ছিল যখন ধারাবাহিকের উন্মাদনা একটা আলাদা মাত্রা নিয়েছিল বিশেষ করে ভারতীয় টেলিভিশনের প্রথম পর্বের দিনগুলিতে। তখন ধারাবাহিকের সঙ্গে সবে সবে মানুষ পরিচিত হচ্ছেন। শোনা যায় বি আর চোপড়া যখন টিভির পর্দায় ‘মহাভারত' আনলেন বা রামানন্দ সাগরের ‘রামায়ণ’ এল, রবিবারের সকালের সেই এক ঘণ্টা রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে যেত। সকলের ঘরে-ঘরে তখন টিভি ছিল না। পাড়ার একটা বা দুটো বাড়িতে টিভি থাকত। সেখানেই হাজির হতেন পাড়ার সব বাড়ির মানুষ। ধারাবাহিক বলতে তখনও ডেলি সোপের কনসেপ্ট আসেনি। সপ্তাহে একটি বা দু’টি এপিসোড প্রচারিত হত। তখন এত চ্যানেল ছিল না। দূরদর্শনই ছিল মূল বিনোদনের জায়গা।
এরপর এল ডেলি সোপ। সঙ্গে এল নতুন কিছু চ্যানেলও। শনি আর রবিবার বাদে সপ্তাহের বাকি দিনগুলি নির্দিষ্ট সময়ে আধঘণ্টা করে প্রচারিত হতে শুরু করল ধারাবাহিকগুলি। এমন কিছু কালজয়ী ধারাবাহিক সেই সময় হয়েছিল, যার স্মৃতি এখনও মানুষের মুখে মুখে ফেরে। সেই তালিকায় ১৯৮৪ সালের প্রথম হিন্দি ধারাবাহিক ‘হম লোগ’ যেমন আছে, আছে মন্দিরা বেদী অভিনীত ‘শান্তি, ‘কহানী ঘর-ঘর কী’, ‘সাস ভি কভি বহু থি’ বা ‘কাসৌটি জ়িন্দগি কী'। বাংলাতেও তখন ভাল সিরিয়ালের ছড়াছড়ি। ‘জননী’, ‘জন্মভূমি’, ‘এক আকাশের নীচে’ বা ‘তিথির অতিথি’র কথা তো শুরুতেই বলতে হয়। সবক’টি ধারাবাহিকেরই এপিসোড সংখ্যা হাজার পার করে গিয়েছিল। সময় বদলে যায়। তবু ওটিটি এবং নিউ এজ সিনেমার দুনিয়াতেও মানুষ এই গল্পগুলির নস্টালজিয়াতেই বাঁচেন।
Denne historien er fra 12 July,2023-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 12 July,2023-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।