সপ্রতি মুম্বইয়ের একটি পাঁচতারা হোটেলে বসেছিল সিনেমা প্রসঙ্গে এক মাস্টারক্লাস। হাজির ছিলেন পাঁচ নামী পরিচালক— বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানে, আনন্দ এল রাই, অনুভব সিনহা, রাজ নিদিমোরু ও কৃষ্ণা ডিকে। তাঁদের সঙ্গেই বসল সিনেমার নানা দিক নিয়ে আলোচনার আসর।
সিনেমা-মাধ্যমের প্রিয় বিভাগ প্যানেলে উপস্থিত পাঁচজনের মধ্যে লেখক, পরিচালক, প্রযোজক....
এতগুলো ভূমিকার মিলের পাশাপাশি আরও একটি জিনিস আছে। তা হল ইঞ্জিনিয়ারিং। বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানে বাদে বাকি সকলেই ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে সিনেমায় এসেছেন। তবে পরিচালক না হলে সিনেমার অন্য কোন বিভাগটিকে বেছে নিতেন তাঁরা কাজের মাধ্যম হিসেবে? আলোচনাসভায় প্রথমেই উঠে এল এই বিষয়টি। পরিচালক না হলে ছবির লেখক বা এডিটর হতে চাইতেন কৃষ্ণা ডিকে। “আসলে আমরা যখন ছবি বানাতে শুরু করি, তখন এই দুটো বিভাগের উপরেই ফোকাস করি। প্রথমে ভাবি, কীরকম গল্প বলা যায়। তারপর ভাবি কীভাবে তা এডিট করা যায়, কারণ এডিটিংও কিন্তু স্টোরিটেলিংয়ের মাধ্যম,” বললেন ডিকে। “আমাদের যে কোনও বিভাগেই দিয়ে দিন, আমরা ঠিক করে দিতে পারব! ডিকে তো এখন অভিনয়ও করছে...” রাজের কথার রেশ ধরে ডিকে জানালেন, অভিনেতা হওয়ার ইচ্ছে তাঁর আছে। ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে পরিচালনায় এসেছিলেন অনুভব সিনহা। প্রায় ৩০ বছর ধরে লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। পরিচালক ও লেখক সত্তাকে অগ্রাধিকার দিলেও প্রযোজনায় আর আসতে চান না অনুভব। “ইটস রাদার অ্যান ইনকনভিনিয়েন্ট বিজনেস। প্রযোজনা আর ফিনান্সিং দুটো কিন্তু আলাদা বিষয়। আমি প্রযোজনা আর করব না,” স্পষ্ট মত তাঁর। বিক্রমাদিত্যর প্যাশন ফোটোগ্রাফি। তাই পরিচালক না হলে সিনেমাটোগ্রাফিকে বেছে নিতেন। “বা এখন বেছে নিতে হলে হয়তো এডিটিংয়ের কথা বলতে পারি,” জানান বিক্রমাদিত্য।
পরিচালকের প্রযোজক সত্তা রাজের মতে, “আমরা এখানে সকলেই কোনও না কোনওভাবে
Denne historien er fra 27 March, 2024-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 27 March, 2024-utgaven av ANANDALOK.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
পুজোর হাওয়া
দুর্গাপুজোর সঙ্গে একটা অন্তরঙ্গ সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। একটা সময় মুম্বইতে থাকাকালীনও, পুজোর সময় ছুটি নিয়ে কলকাতায় চলে আসতেন। আর এখন তিনি ব্যস্ত থাকেন মুম্বইতে নিজের দুর্গাপুজো নিয়ে । বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় ভাগ করে নিলেন তাঁর পুজোর স্মৃতি। এবার সপ্তম ও শেষ পর্ব
মহিলা নাচ করলেই সেটাকে 'আইটেম'-এর আখ্যা দেওয়া হবে কেন: ভূমি পেডনেকর
কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানে এসে সিনেমা ছাড়াও, আরও অনেক বিষয় নিয়ে কথা বললেন ভূমি পেডনেকর। তার মধ্যে প্রধান বিষয় ছিল প্রকৃতি রক্ষা। সাক্ষী আসিফ সালাম
মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে মিঠুনদা ঠিক করেননি : সোহম
নিউটাউনে এক রেস্তরাঁ মালিকের সঙ্গে বচসা, আর জি কর কাণ্ডে বাকি সেলেবদের সঙ্গে পা না মেলানো, ফেডারেশন-গিল্ডের ঝামেলা থেকে দূরে থাকা... পুজোতে তাঁর যৌথ প্রযোজিত ছবি ‘শাস্ত্রী'র প্রসঙ্গে বাদে সোহম চক্রবর্তী-র সাক্ষাৎকারে উঠে এলো এই বিতর্কগুলোও। সামনে আসিফ সালাম
কামব্যাক কিং ঋষভ
\"ঋষভ শুধু বাইশ গজে ফিরে আসেননি, বরং দেশের হয়ে মাঠে নেমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও ঘরে তুলেছেন।\"
কলকাতা ফিরছে উৎসবে
এক ঝাঁক শিল্পী কলকাতায় আসছেন বড় মাপের কনসার্ট নিয়ে। ফলে গানের উৎসবে ফিরছে শহর কলকাতা। ব্রায়ান অ্যাডামস থেকে দিলজিৎ দোসাঞ্ঝ ... কোন কোন শিল্পী করছেন অনুষ্ঠান?
মহিলাদের উত্তরণের জন্য পুরুষ জাতিকে নীচে নামাতে পারব না: পাওলি দাম
আবারও একটি নারীকেন্দ্রিক গল্পে অভিনেত্রী পাওলি দাম। বিগত কয়েক বছরে কমিয়েছেন কাজের পরিমাণ। জোর দিয়েছেন চরিত্র বাছাইয়ে। সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় এবং কাজ নিয়ে তাঁর মুখোমুখি সাগরিকা চক্রবর্তী।
আমাকে কেউ না চিনুক, আমার গান ঠিক শ্রোতা খুঁজে নেবে : বনি চক্রবর্তী
নয়ের দশকের রকস্টার গায়ক চর্চায় থাকতে চান না। একই ধরনের মিউজিক বেশিদিন করতেও চান না। স্থানীয় নায়ক হওয়ার চেয়ে সঙ্গীতের ভবঘুরে হয়ে আড়ালে থাকতেই ভালবাসেন বনি চক্রবর্তী। তাঁর সঙ্গীত-দর্শন বোঝার চেষ্টায় অংশুমিত্রা দত্ত
সিনেমার ক্ষেত্রে চরিত্রকে ঠিকভাবে এক্সপ্লোর করার সময় পাওয়া যায় না: টিস্কা চোপড়া
কলকাতায় এসেছিলেন একটি টক শোয়ের অংশ হতে। লিঙ্গসাম্য নিয়ে সেই আলোচনাসভাতে নিজের বক্তব্য পেশ করে সকলের মন জয় করে নেন। এরপর ডিনার সেরে একান্তে কথা বলেন টিস্কা চোপড়া। শুনলেন আসিফ সালাম
সমাজের সকল স্তর থেকে আন্দোলন শুরু হোক: কিঞ্জল নন্দ
তিলোত্তমা কাণ্ডের পর তৈরি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে তাঁকে ‘মুখ' বলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু কিঞ্জল নন্দ নিজে কী ভাবেন? ডাক্তারি ও অভিনয়ের পাশাপাশি আন্দোলন নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। শুনলেন সায়ক বসু
পুরনো ছবির পুনঃমুক্তি
জনপ্রিয় পুরনো হিন্দি ও বাংলা সিনেমা ফের মুক্তি পাচ্ছে গোটা দেশ জুড়ে। মানুষ হলে ভিড় বাড়াচ্ছে নস্ট্যালজিয়ার টানে। এটাই কি নতুন ট্রেন্ড? লিখছেন সায়ক বসু