তাইল্যান্ডের তাকলাগানো দ্বীপ

দ্বীপ নয়, দ্বীপপুঞ্জ। ফুকেট ও ক্রাবির মনোরম, নির্জন সব দ্বীপ ঘুরে এসে লিখেছেন রামেশ্বর দত্ত

- রামেশ্বর দত্ত

তাইল্যান্ড দেশে পর্যটক-প্রধান বিশেষ দ্বীপরাজ্য, ফুকেট এবং ক্রাবি। জায়গা দু'টির অবস্থান আন্দামান সাগরের তীর ঘেঁষে। কলকাতা থেকে আকাশপথে ফুকেট পৌছোতে সময় লাগে আড়াই ঘণ্টা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন যানজটমুক্ত শহর। সবুজে ভরা পরিবেশ। বিমানবন্দর সমুদ্রের গায়ে। সেখান থেকে শহর, গাড়িতে আড়াই ঘণ্টার যাত্রা। সমুদ্রযাত্রায় প্রিবুকিং না-থাকার কারণে সে দিন বৌদ্ধ মন্দির দর্শনে গেলাম, শহর থেকে অনেক দূরে। এক পাহাড়ের মাথায়। নীচে সমুদ্র। বিস্তৃর্ণ

জায়গা নিয়ে সবচেয়ে বড় এবং আদি বৌদ্ধ মঠ— নতুন ভাবে তৈরি। গাড়ি ছাড়া সেখানে ওঠা যায় না।

এর পরে গেলাম প্যাটং সৈকতে। ফুকেটে অবস্থিত একাধিক সমুদ্রসৈকতের মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং নামী সৈকত হল প্যাটং। তাই পর্যটকেরাও বেশি আসেন এখানে। উল্টো দিকে ‘বাংলা রোড'। ওটাই রাস্তাটার নাম। কিন্তু সেখানে এক জন বাঙালিকেও দেখতে পেলাম না। পর দিন থেকে দ্বীপপুঞ্জে ভ্রমণ শুরু করলাম।