কোভিডের সময় থেকেই ক | শয্যাশায়ী রোগীর পরিচর্যা সম্পর্কে মানুষ এখন অনেক সচেতন হয়েছেন। তবু কিছু প্রশ্ন থেকেই যায়। দেখুন, সব রোগীকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করা যায় না। একমাত্র ‘হেমোডায়ানামিক্যালি স্টেবল’ রোগীকে বাড়িতে রেখে পরিচর্যা করা যায়। অর্থাৎ যে রোগীর রক্তচাপ ঠিক আছে, ব্লাড প্রেশার স্বাভাবিক রয়েছে, অক্সিজেন স্যাচুরেশনও পর্যাপ্ত এমন রোগীকে বাড়িতে রাখা যায়। তাছাড়া বাড়ির চেনা পরিবেশে রোগীর আত্মবিশ্বাসও বাড়ে। প্রশ্ন হল কোন কোন রোগীকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করা যায়? উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, চেস্ট ইনফেকশনের রোগীর শ্বাসকষ্ট না থাকলে তাঁকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করা যায়। আবার ইউরিনের সংক্রমণে ভোগা রোগীর শুধু অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও চিকিৎসা করতে হলে তাঁকেও বাড়িতে রাখা যায়। মাথা ফেটেছে তবে মস্তিষ্কের অন্দরে রক্তক্ষরণ হয়নি, এমন রোগীকেও বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করাই যায়। দেখতে হবে রোগী নিজের কাজ নিজে করতে পারছেন কি না। অর্থাৎ নিজে খেতে পারছেন কি না বা টয়লেটে যেতে পারছেন কি না, সেসব দিকেও খেয়াল রাখা দরকার। আবার রোগীর মানসিকভাবেও সুস্থ থাকা জরুরি। তাঁকে বিভ্রান্ত বোধ হলে বা ভুল বকছেন এমন হলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এছাড়া আরও কিছু বর্গের রোগীকে বাড়িতে রেখে পরিচর্যা করা সম্ভব।
সিওপিডি-র রোগী প্রয়োজনমতো নেবুলাইজার দিয়ে, ১ থেকে ২ লিটার অক্সিজেন দিয়ে রোগীকে সুস্থ রাখা যাচ্ছে এমন সিওপিডি-র রোগীকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা সম্ভব। তবে ৫ থেকে ৬ লিটার অক্সিজেন লাগলে বাড়িতে রাখা যাবে না। সাধারণত এই ধরনের রোগী নিজের থেকে খাবার খেতে পারেন না। খাদ্য ও পানীয়ের অভাবে রোগীর ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এমন ক্ষেত্রে অসুস্থকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
ডায়ারিয়া কম বয়সি ডায়ারিয়া ও পেট খারাপের রোগীকেও বাড়িতে রাখা যায়। বাড়িতেই স্যালাইন চালিয়ে ও অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে রোগীকে কয়েকদিনের মধ্যে সুস্থ করা যায়।
Denne historien er fra August 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়