গ -ত কুড়ি-তিরিশ বছরে আমরা দেখছি যে সংক্রামক অসুখ যেমন রয়েছে, তেমনি তার সঙ্গে সঙ্গে মেটাবলিক অসুখ বা নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের সংখ্যাও বেড়ে চলেছে। একদিকে করোনা ভাইরাসের মহামারী এবং ডেঙ্গু, মাঙ্কি পক্স ইত্যাদি তো আছেই, তার সঙ্গে সঙ্গে মাথা তুলছে ডায়াবেটিস, হাই প্রেশার ও স্ত্রীরোগ। এই শেষোক্ত বর্গের মধ্যে দু'টি অসুখ এখন তরুণী এবং যুবতীদের মধ্যে প্রায় মহামারীর আকার নিয়েছে— পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম এবং এন্ডোমেট্রিওসিস। প্রথমটি নিয়ে আপনারা অনেক জায়গায় নানা বিশেষজ্ঞের কথা শুনেছেন; কিন্তু দ্বিতীয়টি তুলনায় অবহেলিত। আজকের আলোচনা সেই নিয়েই। এন্ডোমেট্রিওসিস মানে কী? এন্ডোমেট্রিওসিস মানে, খুব সহজে বলতে গেলে, ইউটেরাসের মধ্যে যে এন্ডোমেট্রিয়াম থাকে, তার কোষ জরায়ুর বাইরে পেটের মধ্যে বংশবৃদ্ধি শুরু করে। পেটের মধ্যে সমস্ত অঙ্গকে ঢেকে রাখে পেরিটোনিয়াম নামক একটি পাতলা ঝিল্লি। এই পেরিটোনিয়ামের ওপরেই এই ইউটেরাসের কোষ অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করে।
কেন হয় এই এন্ডোমেট্রিওসিস।? অন্য অনেক ক্রনিক অসুখের মতোই এই অসুখের সঠিক কারণও নিশ্চিতভাবে জানা নেই। ডায়াবেটিসের কারণ বলতে গেলে যেমন জিনগত প্রভাব, জীবনশৈলী, খাদ্য, ইনফেকশন, ইত্যাদি রকমারি কারণের যোগফল বলতে হবে, এই এন্ডোমেট্রিওসিস-এর ক্ষেত্রেও তাই। জরায়ু থেকে কিছু কোষ যদি ফ্যালোপিয়ান টিউব দিয়ে পেরিটোনিয়ামের ভেতরে প্রবেশ করে, তাহলে সেই সব কোষ ভবিষ্যতে বংশবৃদ্ধি করে এন্ডোমেট্রিওসিস সৃষ্টি করতে পারে। আবার অনেক বিজ্ঞানী বলেন যে পেরিটোনিয়ামের নিজস্ব কোষের মধ্যেই পরিবর্তন ঘটে এবং এন্ডোমেট্রিয়ামের কোষ সৃষ্টি হয়।
Denne historien er fra February 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra February 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্ট্রোকের পর জীবনে ফিরুন
চেস্ট ফিজিওথেরাপি ও খুব গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে পিঠের সামান্য ভঙ্গি পরিবর্তন করে, আলতো চাপড় দিয়ে কফ পরিষ্কার করা সম্ভব, সেগুলিও ফিজিওথেরাপিস্টের কাছে শিখে নেওয়া দরকার।
আয়োডিন
গর্ভাবস্থায় নিয়মিত আয়োডিনযুক্ত লবণ গ্রহণ মায়ের ও শিশুর শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি দুধ, ডিম, সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি আয়োডিনসমৃদ্ধ খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি, যা শিশুর থাইরয়েড হরমোনের সুষ্ঠু বিকাশে সহায়তা করে।
জাফরান (কেশর)
জাফরান বা কেশর হলো ক্রোকাস স্যাটিভাস ফুল থেকে সংগৃহীত একটি মহামূল্যবান ভেষজ। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যেমন ক্রোসিন ও স্যাফ্রানাল ত্বক, চুল এবং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। স্যাফ্রন মিল্ক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ও মসৃণতা বৃদ্ধি করে।
‘হৃদি ভেসে যায়’...
অলকনন্দা দাশগুপ্ত। নাচ তাঁর বেঁচে থাকার মন্ত্র। চার বছর বয়স থেকে শেখার শুরু। ক্যান্সার যখন শরীরে থাবা বসাল, প্রথমে কাউকে বলেননি শুধু নাচের জন্যই। তারপর কী হল ? লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
প্রতাপ চন্দ্র মেমোরিয়াল হোমিওপ্যাথিক কলেজ ও হাসপাতাল
কীভাবে এই রাজ্যের বিভিন্ন আয়ুষ হাসপাতালে মানুষ চিকিৎসা করাতে যাবে ? এবারে রইল নামকরা সরকারি হোমিওপ্যাথিক হাসপাতালে চিকিৎসার খুঁটিনাটি। লিখছেন সুভাষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
কমপ্লিট হার্ট ব্লক
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।
কামরাঙার এত গুণ!
লিখেছেন মালদহের হবিবপুরের কেন্দুয়া সুস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কমিউনিটি হেলথ অফিসার (আয়ুষ) ডাঃ বিশ্বজিৎ ঘোষ।
বিভিন্ন ধরনের কন্ট্রাসেপটিভ
পরামর্শে বি পি পোদ্দার হাসপাতালের অবস্টেট্রিশিয়ান এবং গাইনিকোলজিস্ট ডাঃ সম্রাট চক্রবর্তী।
ঘুরে বেড়ালে কমবে বয়স!
ভ্রমণ শুধু আনন্দই দেয় না, শরীর ও মনকেও রাখে তরুণ। এডিথ কাওয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা জানায়, নতুন অভিজ্ঞতা, প্রকৃতির সান্নিধ্য, আর সামাজিক মিথস্ক্রিয়া বয়স বাড়ার প্রক্রিয়া ধীর করে এবং স্বাস্থ্য উন্নত করে। তাই, বেড়ানোতে বিনিয়োগ করুন—আপনার সুস্থতার জন্য!
গোকর্ণ
ছোট জনপদ, গাড়ি শহরে ঢুকতে না ঢুকতেই দেখি ডান হাতে সেই প্রাচীন শিবমন্দির এবং তাকে পাশে রেখে কিছুটা গিয়েই আরব সাগর।