আ -মাদের দেশে শারীরিক সমস্যার প্রতি যতটা উদ্বেগ দেখা যায়, মনের সমস্যার প্রতি ততটা নয়। বরং সেক্ষেত্রে অনেকটা ঔদাসীন্য, অবহেলার পাল্লা ভারী। মনের সঙ্গে এমন বৈমাত্রেয় আচরণের কারণে অনেক ধরনের মানসিক সমস্যাই একেবারে শেষ পর্যায়ে গিয়ে উপযুক্ত চিকিৎসা পায়। এই অবহেলার কারণে যেসব অসুখ গৃহস্থের ঘরে ভয়াল রূপ ধারণ করে, তাদের একটি সিজোফ্রেনিয়া। সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বে প্রায় ৩ কোটি মানুষ এই রোগের শিকার। ভারতের প্রতি ১০০ জনের ১ জন মানুষই সিজোফ্রেনিয়ার শিকার। প্রথমেই মনে রাখা উচিত, সিজোফ্রেনিয়া সমাধানহীন চিরকালীন অসুস্থতা নয়।
তাহলে সিজোফ্রেনিয়া কী? খুব সহজ করে বললে, সিজোফ্রেনিয়া একটি জটিল মানসিক সমস্যা। যেখানে একজন রোগী অনেকটা সময় ধরে বাস্তবের সঙ্গে সংযোগ বা সম্পর্ক হারিয়ে ফেলেন। অনেক সময়ই তাঁদের মনের ভুল চিন্তাভাবনাকে ‘বাস্তব' বলে ধরে নেন তাঁরা। এমন কিছু শুনতে বা দেখতে পান, যা হয়তো ভিত্তিহীন বা বাস্তবোচিত নয়। চিকিৎসাশাস্ত্রে এই অসুখকে সাইকোসিস-ও বলে।
সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় না, এমন কিছু উপসর্গ এই রোগীদের থাকে। যেমন: ভুল কোনও বিশ্বাস, ভুল অনুভব, ভুল সন্দেহ, যা কেউ দেখতে বা শুনতে পাচ্ছেন না, তা দেখা বা শোনার দাবি করা ইত্যাদি। জনসমক্ষেই এমন কিছু কাজ তাঁরা করেন, যা স্বাভাবিক অবস্থায় করা সম্ভবই নয়। এগুলোকে এই রোগের পজিটিভ সিম্পটম বা ইতিবাচক উপসর্গ বলে।
চিন্তা করার ক্ষমতা, কাজের ইচ্ছে কমে যাওয়া ও নির্দিষ্ট কিছু বোধ প্রায় শূন্য হয়ে যাওয়ার সমস্যাও অনেক সময় দেখা যায়। এদের বলে নেগেটিভ সিম্পটম বা নেতিবাচক উপসর্গ। রোগী কারও সঙ্গে মিশতে চান না। বরং অহেতুক আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে পড়েন।
কেন হয় এই অসুখ ●
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়