বেশ গুছিয়ে সিনেমা দেখতে বসেছেন। প্রারম্ভিক ট্রেলারগুলো আস্তে আস্তে চলেও গেল। এবার শুরু হবে সিনেমা। হলে সবাই উদগ্রীব হয়ে অপেক্ষায়। অবশেষে পর্দায় ফুটে উঠল ‘বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ’-এর বিজ্ঞাপন। সিগারেট, তামাক সেবনের অপকারিতা তো আছেই; তার সঙ্গে যুক্ত হল সুরা অর্থাৎ মদ্য বা মদ। ‘ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক’-এর মতো মদ্যপানও ‘ইনজুরিয়াস’ কি না! তবে, পঞ্চম রিপু থেকে কি এত সহজে মুক্তি মেলে! এখনকার যুগে মদ্যপান একটি সামাজিক কালচার এবং একই সঙ্গে ‘ট্যাবু’। অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে স্বাস্থ্যের হানি হয় সেটা ঠিকই কিন্তু তার সঙ্গে পরিবেশও বিপন্ন হয়, সে খবর কে রাখে! পৃথিবীর উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশ্বের বিজ্ঞানী মহল, বিভিন্ন দেশের তাবড় তাবড় নেতারা, নীতি নির্ধারকগণ বেশ কিছুদিন যাবৎই চিন্তিত, উদ্বিগ্ন এবং একই সঙ্গে তৎপর। কীভাবে সমগ্র বিশ্বে কার্বন নির্গমণ কমানো যায় সেই কৃতকৌশলই উদ্ভাবনে তাঁরা ব্যস্ত। গ্রিনহাউস গ্যাসকে বাগে আনতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষকেও তাদের আচার, আচরণ ও অভ্যেস পাল্টাতে হবে। যেমন করেই হোক অবাঞ্ছিত জলবায়ুর পরিবর্তন রুখতেই হবে। তাই অনেক অভ্যেসের সঙ্গে মদ্যপান ছাড়তে হবে নচেৎ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
মদ্যপান নিয়ে মানুষের বিশেষ করে বাঙালিদের কৌতূহল আর রহস্যের শেষ নেই। তার প্রতিফলন সাহিত্যেও এসে পড়ে। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁর ক্ষণিকা-র ‘মাতাল’ কবিতায় লিখেছেন, ‘...স্মৃতির ঝারি উপুড় করে ফেলে/ নয়নবারি শূন্য করি দিব,/ উচ্ছ্বসিত মদের ফেনা দিয়ে/অট্টহাসি শোধন করি নিব।' বাঙালি অবশ্য তাঁর নির্দেশ মানতে কোনও কার্পণ্য করেনি। লেখক তারাপদ রায়ের ‘মদ’ ও ‘মাতাল' সম্পর্কিত বিভিন্ন রমণীয় লেখা থেকে আমরা জেনেছি, মদ্যপায়ীরা (শান্ত কিংবা অশান্ত ব্যতিরেকে) একটা সময়ে (গত শতাব্দীর পাঁচ-ছয়ের দশকে) পাড়ায় পাড়ায় একটু অন্যরকমভাবে চিহ্নিত থাকতেন। তাঁদের অনেকেই যে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে এক এক বিশেষ ধরনের সম্ভ্রম আদায় করে নিতেন, সেটা ওঁর রম্য রচনাতেই প্রতিভাত। শরৎচন্দ্রের ‘দেবদাস’ চরিত্রটি মাতালদের একপ্রকার
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়