● • আধুনিক নিউরোসার্জারির পথিকৃৎ কে? •• দু’জনের কথা বলতেই হবে। একজন হলেন হার্ভে কুশিং। অন্যজন ওয়াল্টার ডান্ডি।
• কুশিং অর্থাৎ যাঁর নামে কুশিং'স ডিজিজ? একেবারেই। সেই কুশিং শুধুমাত্র প্রবাদপ্রতিম নিউরোসার্জেনই ছিলেন না, তার সময়ের অত্যন্ত ক্ষমতাবান মানুষও ছিলেন। নামকরা জায়গায় ডাক্তারি করতেন। স্বভাবতই যা হয়, ব্যাপক প্রচার-প্রভাবে আধুনিক নিউরোসার্জারি বলতেই অনেকে শুধুমাত্র কুশিংকেই বোঝেন। কিন্তু আরও একজনের নাম যে বলতেই হবে। তিনিও ছিলেন অসাধারণ এক নিউরোসার্জেন। অসংখ্য আবিষ্কারও করে গিয়েছেন। অপরিসীম উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারী সেই মানুষটির নাম ওয়াল্টার ডান্ডি। দু’জনেই বিংশ শতাব্দীর মানুষ।
● মানবশরীরে মস্তিষ্কের ওজন সবচেয়ে বেশি। সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গও হল এটি। মাথার অপারেশনও যে করা যেতে পারে, এই ধারণাটি কি ওই দু'জনেরই? •• না, না। সেই ধারণা ঐতিহাসিক। আজকে আমরা মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচারে সময় যে বার হোল সার্জারি করি, সেই কনসেপ্ট প্রাচীন ভারত এবং মিশরেও ছিল। ওঁরাও বার হোল করতেন। তবে করতেন অন্য কারণে। ওঁরা মনে করতেন মস্তিষ্কের রোগ মানে মাথায় ভূত ঢুকেছে! বার হোল করে ভূতটাকে বের করে আনতে হবে। ধীরে ধীরে সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ব্রেন অ্যানাটমি চিনতে শুরু করল মানুষ। ব্রেন হেমারেজ বিষয়টির সঙ্গে প্রাচীন গ্রিক ও মিশরীয় সভ্যতার মানুষও পরিচিত ছিল। মস্তিষ্কের পৃথক পৃথক অংশের আলাদা আলাদা ভূমিকা রয়েছে। যেমন ধরুন, মাথার বামদিকে মোটর পাওয়ার আছে। সেখানে ক্ষতি হলে, স্ট্রোক হবে। মানুষ কথা বলতে পারবে না। আবার মস্তিষ্কের ডানদিকে ক্ষতি হলে মানুষটি হয়তো পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়বে। কিন্তু কথা বলার ক্ষমতা ঠিক থাকবে। মস্তিষ্কের পিছনের দিকের অংশ সেরিবেলাম নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের ভারসাম্য। এইগুলি ধাপে ধাপে জানতে শুরু করল মানুষ। এটাই ব্রেন অ্যানাটমি। সুবিধা হল, মানুষ যখন আধুনিক পদ্ধতিতে মাথায় অপারেশন শুরু করল, ততদিনে সে কমবেশি জেনেও নিয়েছে, মস্তিষ্কের কোথায় কী আছে। আর এখন? অসাধারণ সব নিউরোসার্জারি হচ্ছে।
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়