যে কোনও ট্রপিক্যাল বা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশে বর্ষা ঋতুর সময় ও তার পরেই জনবহুল এলাকায় জল জমার সমস্যা তৈরি হয়। আর জমা জল মানেই তা মশার ডিম পাড়ার উপযুক্ত জায়গা। ফলে বর্ষার পরেই ট্রপিকাল কান্ট্রিতে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়ে। বিশেষত শহরাঞ্চলে নির্মীয়মাণ বাড়ি, রাস্তা সারাই ও নানাবিধ উন্নয়নমূলক কাজের জন্য বিভিন্ন জায়গাতেই জল জমতে থাকে। ক্রমশ বাড়ে মশাবাহিত রোগের দাপট।
তবে আজকাল শুধুই বৃষ্টির প্রাচুর্য আছে এমন দেশ ছাড়াও ডেঙ্গু ম্যালেরিয়ার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে যেখানে আবহাওয়া বেশ শীতল। এর কারণ হল গ্লোবাল ওয়ার্মিং। এর ফলে পাহাড়ের ওপরেও মিলছে ডেঙ্গুর ভাইরাস। এছাড়া আগে ধারণা ছিল ডেঙ্গু শুধুমাত্র শহরে হয়, কারণ শহরে প্রচুর বাড়ি ঘর তৈরি হয়। ফলে জল জমে নির্মীয়মাণ ইমারতে। এর ফলে সেখানে মশা ডিম পাড়ার সুযোগ পায়। তবে এখন গ্রামীণ এলাকাতেও প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। গড়ে উঠছে পাকা বাড়ি। ফলে বাড়ছে নির্মীয়মান বাড়ির সংখ্যাও। তাই গ্রামীণ এলাকাতেও বাড়ছে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার প্রকোপ।
এছাড়া মাইগ্রেশনও ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার পিছনে অন্যতম কারণ। অর্থাৎ, সকাল বেলা গ্রাম থেকে বহু শ্রমিক শহরে আসছেন কাজের জন্য। সারাদিনের মধ্যে ডেঙ্গু মশার কামড় খেয়ে সংক্রমণ নিয়ে ফিরছেন গ্রামে। ফলে গ্রাম হোক বা শহর— প্রত্যেক জায়গাতেই একইরকম ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যাচ্ছে।
ডেঙ্গুর ইতিহাস আমরা দেখেছি ডেঙ্গু আগে বয়স্কদের
হতো। এখন প্রায় সব বয়সেই ডেঙ্গু হতে দেখা যাচ্ছে। পরিবর্তন ঘটেছে উপসর্গেও। ১০০ বছর আগে ডেঙ্গুর যে সমস্ত ইতিহাস পাওয়া যেত তাতে দেখা যেত রোগীর উপসর্গ বলতে ছিল জ্বর, মাথাব্যথা আর সারা গায়ে অসহ্য যন্ত্রণা। সারা গায়ে প্রচণ্ড ব্যথা হতো বলে এই রোগের নামও ছিল ব্রেক বোন ফিভার। আগে ডেঙ্গু থেকে প্রাণহানির তেমন কোনও ঘটনার কথাও শোনা যেত না। ১৯৯৫-৯৬ সালের কথা। — সেইসময় দিল্লিতে ডেঙ্গুর প্রবল প্রাদুর্ভাব দেখা গেল এবং প্রচুর রোগী হেমারেজিক ফিভারে প্রাণ হারালেন। সংখ্যাটি প্রায় 8001
Denne historien er fra November 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra November 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়