
নি মাকে নিয়ে কত রকমেরই না | লোককথা আমরা শুনতে পাই। সবচেয়ে বেশি প্রচলিত ছড়াটি হল, নিম নিসিন্দে যেথা রোগ থাকে না সেথা। পণ্ডিতি বুলেটিন আরও চমৎকার— বসন্তকালে ভ্রমণ না করলে, কচি নিমপাতা ভেজে না খেলে এবং সঙ্গিনীর সান্নিধ্য না পেলে তার আগুনে পুড়ে মরাই ভালো।
সাধারণত মাঘের মাঝামাঝি থেকে বৈশাখের মাঝামাঝি— মোটামুটি মাস তিনেক কচি নিমপাতা আমরা খেয়ে থাকি। অনেকে বেগুন ও কচি নিমপাতা একসঙ্গে ভেজে খেয়ে থাকেন। কেবল ভাজা পাতা প্রতিদিন ভাতের প্রথম পাতে এক চিমটে করে সপ্তাহে ৪-৫ দিন খেতে পারেন। এই তিন মাস ছোট ছোট নিমগাছের ডগা কেটে রাখলে সারা বছর কচি পাতা পাওয়া যাবে এবং সপ্তাহে ১ বা ২ দিন খেতে পারেন। বসন্তকালে কচি নিমপাতা বাজারে পাওয়া যায়, আমরা কিনে খাই। গ্রামাঞ্চলে গাছ থেকে পেড়ে নিলেই হল। তবে বাচ্চাদের খাওয়ানোটা কায়দা করে শেখাতে হবে। বাচ্চাদের কৃমির সমস্যায় পড়তে হবে না। চোখের দৃষ্টিশক্তি স্বাভাবিক থাকবে, রাতকানার সমস্যা আসবে না। এটির রোগ প্রতিষেধক ক্ষমতাও প্রবল। নিম খেলে স্বাস্থ্যপ্রদ, আবার নিমপাতার হাওয়াও স্বাস্থ্যপ্রদ। বাড়িতে একটা টবে ২-৩টে গাছ লাগিয়ে রাখুন। মনের মধ্যে একটা তৃপ্তিবোধ উৎপন্ন হতে থাকবে।
Denne historien er fra April 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আয়রন
আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে এবং রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ নিশ্চিত করে। আয়রনের ঘাটতি ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, চুল পড়া, হাত-পা ঠান্ডা হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি, যেমন পালং শাক, মসুর ডাল, ডিম, গুড়, বাদাম, মাছ ও মাংস। গর্ভবতী নারীদের পর্যাপ্ত আয়রন গ্রহণ করা আরও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের অভাব দেখা দিতে পারে, তাই খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা আবশ্যক।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।