ডায়াবেটিসের পরিচর্যায় দরকার পড়ে একটু আলাদা নজর। বিশেষ করে খাদ্য নির্বাচনের সময় হতে হয় বিশেষ সতর্ক। এই গ্রীষ্মে যখন তাপমাত্রা এবং বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রা যথেষ্ট বেশি, তখন একজন রোগীর রক্তে তা গ্লুকোজের মাত্রার হেরফের ঘটাতে পারে। প্রতিটি রোগীর উচিত যথেষ্ট মাত্রায় জল পান করা। একইসঙ্গে দরকার উচ্চমাত্রার ফাইবারযুক্ত খাদ্যগ্রহণ করা। রোজ যা জল পান করেন, তার সঙ্গেই একটা ডাবের জল, একগ্লাস লেবু জল পান করা যায়। এছাড়া টাটকা সব্জিও রাখতে হবে পাতে। খেতে হবে ফলের স্যালাড। মনে রাখা দরকার, এই পর্যায়ে ডিহাইড্রেশন হলে তা অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রমাণিত হতে পারে। প্রথম ডিহাইড্রেশন হলে তা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রার হেরফের ঘটাতে পারে। একইসঙ্গে তা রোজকার এক্সারসাইজেও ব্যাঘাত ঘটাতে সক্ষম। এখন আমরা প্রায় সকলেই জানি যে, গ্রীষ্মে প্রকৃতি আমাদের একাধিক রসাল ফল উপহার দেয়। এগুলির মধ্যে রয়েছে আম, লিচু, তরমুজ ইত্যাদি। আবার রয়েছে ফুটি, জামরুল, পেঁপে, জামের মতো ফলও। এখন প্রশ্ন হল, কোন ধরনের ফল খেলে সগার রোগীর কোনও সমস্যা হবে না? সাধারণভাবে বলা যায়, লো মিডিয়াম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত এবং উচ্চ মাত্রার ফাইবার থাকা ফল ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপযোগী। বেশ কিছু রসাল ফল এই বিভাগের অধীনে আসছে না। তা সত্ত্বেও বলা চলে, কিছু ফল নির্দিষ্ট সময় অন্তরে নির্দিষ্ট মাত্রায় গ্রহণ করা যায়। মনে রাখতে হবে, প্রত্যেক ফলেরই কিছু না কিছু উপকার রয়েছে। তবে কিছু ফলে সত্যিসত্যিই সুগারের মাত্রা বেশি রয়েছে। এই ধরনের ফল কম খাওয়া বা এড়িয়ে চললেই ভালো হয়। অন্যদিকে কিছু ফলে আবার সুগারের মাত্রা কম। এমন ফল খাওয়া যায় নিশ্চিন্তে। কারণ ফল খাওয়া বন্ধ করা যাবে না রক্তে সুগার বাড়ার ভয়ে। সেক্ষেত্রে শরীরে জরুরি খনিজ ও ভিটামিনের অভাব দেখা যেতে পারে।
Denne historien er fra May 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra May 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়