ওবেসিটি ও ডায়াবেটিসে নাজেহাল ভারত। দুই অসুখই ক্রমে বাড়ছে আমাদের দেশে। মোটা মানুষরা ডায়াবেটিসে বেশি আক্রান্ত হন। বিজ্ঞান বলে, বংশগত কারণ ছাড়াও শরীরের অভ্যন্তরে নানা অঙ্গে মেদ জমার কারণেই (এক্টোপিক ফ্যাট) ডায়াবেটিস হয়। তাই সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য ওজন হ্রাস প্রয়োজন।
ভারতে মেদবহুল ব্যক্তিদের ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় জিএলপি১ সমৃদ্ধ ওষুধের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। তবে বিদেশে বহু বছর ধরে ওজন কমানো ও ডায়াবেটিস উভয় রোগেরই চিকিৎসায় জিএলপি১-কে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আমাদের দেশে ওবেসিটিতে এই ওষুধ ব্যবহারের কোনও অনুমতি এখনও দেয়নি ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই)। বরং
ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় জিএলপি ১ সমৃদ্ধ ওষুধ যে নির্দিষ্ট ডোজে ব্যবহৃত হয়, সেটুকুই ভারতে অনুমোদিত। যেহেতু এই ড্রাগ অনেকটা ওজন ঝরাতে সক্ষম এবং ভারতে ওবেসিটি হারও ক্রমবর্ধমান — তাতে একশ্রেণির চিকিৎসক মনে করছেন, এদেশেও অদূর ভবিষ্যতে ওবেসিটি কমাতে এই ওষুধের অনুমোদন মিলবে। স্থূলকায়দের একটা অংশও ভাবছেন, জিএলপি১ অমুমোদন পেয়ে গেলে ওজন কমানো অনেক সহজ হবে। কিন্তু সত্যিই কি বিষয়টি এতই সরল? নাকি ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে বিপুল দামের এই ইঞ্জেকশন বাজারজাত করা অবাস্তব? আর এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া? রোগীদের কি সে সম্পর্কেও সজাগ করা হচ্ছে? বিকল্প কিছু আছে কি? ধরা যাক, অদূর ভবিষ্যতে ওবেসিটির জন্য এই ওষুধের অনুমতি ভারতে মিলল, তাহলে কি ওবেসিটিতে আক্রান্ত সব রোগীরই উপকার হবে নাকি এর বিপুল খরচ, জোগান, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সবই চিন্তার ভাঁজ ফেলবে মধ্যবিত্তের কপালে? নাকি জিএলপি নিয়ে এত হইচইয়ের পিছনে রয়েছে কয়েক হাজার কোটি টাকার খেলা! সেসব আলোচনায় যাওয়ার আগে জেনে নেওয়া যাক জিএলপি ১ নিয়ে কিছু তথ্য। জিএলপি ১ কী? জিএলপি১ একটি হরমোন। ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে নির্গত হয়। পেটে খাবার পড়লে এই হরমোন ক্ষরিত হতে শুরু করে। একটা
সময় তা রক্তে অনেকটা পরিমাণ মিশে গেলে মানুষের খাওয়ার পরিতৃপ্তি আসে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্থূল মানুষের দেহে জিএলপি১ কম তৈরি হয়। তাই বাইরে থেকে জিএলপি১ ইঞ্জেক্ট করার প্রয়োজন পড়ে।
Denne historien er fra June 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra June 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
পুষ্টিগুণে শীতের সেরা ১০ শোক
বাঙালির অন্যতম প্রিয় শাক। ভিটামিন এ, বি, সি থাকেই। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণযুক্ত।
কোন রোগে কী কী শাক বাদ?
শাকের একটি উপকরণ ‘বিষ্টম্ভী’। যা থেকে ‘অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস' বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা আসে।
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।