আসি ত্রিকোণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ বিভূতিভূষণের কথায়। ১৯৩৯ সালে প্রকাশিত চতুর্থ উপন্যাস ‘আরণ্যক’-র শুয়োরমারি বস্তিতে ছড়িয়ে পড়া মহামারী কলেরার সময় সত্যচরণকে আপদকালীন পরিস্থিতিতে হোমিওপ্যাথি এবং রাজু পাঁড়েকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা করতে দেখি আমরা। সীতাপুরের বাঙালি ডাক্তার রাখালবাবুর প্রয়াণে সত্যচরণকে আর্থিক সহায়তা করতে দেখা যায়। ডাক্তারবাবু সেখানে ভিজিটরূপে টাকার বদলে মকাই,গম ইত্যাদি পেতেন। সত্যচরণের নাম নিয়ে স্বয়ং কথকরূপে পাঠককে গল্প বলার এই টেকনিকটি বিভূতিভূষণ প্রয়োগ করেছিলেন ১৯৩৮ সালে প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ ‘কিন্নর দল'-র ‘মণি ডাক্তার' গল্পে। মরণোত্তরে প্রকাশিত ‘রূপ হলুদ' গ্রন্থের ‘কাশী কবিরাজের গল্প' বলেছেন নিজেই কিন্তু কবরেজ হননি। আবার ‘আমার বললে ভুল হবে না। রোগীর সঠিক মৃত্যুদিন ঘোষণার নিদান দেওয়া অপরিমেয় নাড়িজ্ঞানসম্পন্ন কবিরাজ জীবনমশাইকে কেন্দ্র করে যেন আবর্তিত হয়েছে বহু চিকিৎসক চরিত্র। বিশিষ্ট অ্যালোপ্যাথ হয়েও রঙ্গলাল ডাক্তার, হরেন ডাক্তার, চারু ডাক্তার অধিকাংশই জীবনবাবুর প্রতি অনুরক্ত। কিন্তু উদ্যমী যুবক ডাক্তার প্রদ্যোত গ্রামে বহিরাগত হয়েও জীবনমশায়ের প্রতি তীব্র বিরোধী হয়েছেন। পরবর্তীতে প্রদ্যোতপত্নীর নিরাময় সহ আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে জীবনমশায়ের ভূমিকা গ্রহণের মধ্যে তাঁর মনোভাবের বদল ঘটে। অসংখ্য মৃত্যু বর্ণনা যেন ডাক্তারদের জীবনে সতত ক্রিয়াশীল চ্যালেঞ্জকে প্রতীকায়িত করেছে উপন্যাসে।
Denne historien er fra August 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়