
‘ফো মো” বা “ফিয়ার অব মিসিং আউট' ও ‘জোমো— ‘জয় অব মিসিং আউট' হল একবিংশ শতাব্দীর শব্দ ভাণ্ডারে দু'টি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ। নিরন্তন সোশ্যাল মিডিয়া যাপনের ফলে বর্তমান সময়ে ফোমো একটি জটিল মানসিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। সব সময় একটা ভয় তাড়া করে সমস্ত আলোচনা থেকে বুঝি সে বঞ্চিত হল, সব বন্ধু তাকে ছেড়ে চলে গেল, সমস্ত লাইমলাইট বুঝি অন্যরা পেয়ে গেল এই দুশ্চিন্তাগুলিই হল ফোমো। বর্তমান সময়ে তরুণ-তরুণীরা প্রতিমুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ছবি, তাঁদের কনটেন্ট ইত্যাদি আপলোড করে। মনে এই আশা সর্বদা তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় যেন তাঁদের ছবি ও কনটেন্ট ভাইরাল হয়। হাজার হাজার লাইক এবং কমেন্ট যেন তাঁদের সমাজ মাধ্যমকে ভরিয়ে তোলে। তেমন না হলেই তাঁদের মনে একটা চাপা দুঃখ অনুভব হয়। সর্বদা মনে হয় এই ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে সে বুঝি পিছিয়ে পড়ল, লোকে তাঁকে বুঝি অনুসরণ করছে না অথবা তাঁকে এড়িয়ে চলছে। এই বিষয়গুলি সব সময় তাঁর মাথায় ঘুরপাক খায়। তবে এই কনটেন্টগুলি তাঁদেরকে যে সবসময় হতাশ করে, তা নয়। বিভিন্ন সময়ে সেগুলো যথেষ্ট পরিমাণে মানুষের সাড়া পায়। ফলে তাঁদের আত্মতৃপ্তি আসে। বিভিন্ন সৃজনশীল মানুষ যখন তাঁদের বিভিন্ন সৃষ্টিকে সমাজ মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তুলে ধরেন, তখন সেগুলো শুধু মানুষের প্রশংসা পায়, তা-ই নয়, অনেক সময় সেখান থেকে অর্থ উপার্জনও হয়ে থাকে। এগুলি তাঁদের শরীরে ফিল গুড হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে তাঁদের ক্ষণস্থায়ী অথবা দীর্ঘস্থায়ী একটা আনন্দ অনুভব হয়। এগুলি শরীরের পক্ষে ভালো।
Denne historien er fra February 2025-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra February 2025-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আয়রন
আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে এবং রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ নিশ্চিত করে। আয়রনের ঘাটতি ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, চুল পড়া, হাত-পা ঠান্ডা হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি, যেমন পালং শাক, মসুর ডাল, ডিম, গুড়, বাদাম, মাছ ও মাংস। গর্ভবতী নারীদের পর্যাপ্ত আয়রন গ্রহণ করা আরও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের অভাব দেখা দিতে পারে, তাই খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা আবশ্যক।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।