কায়রো মিশরের রাজধানী কায়রো থেকে ঘুরে নেওয়া যাবে গিজার তিনটি পিরামিড, স্ফিংস, সাকারার স্টেপ পিরামিড ও কায়রোর বিখ্যাত মিউজিয়াম। তবে একদিনে সবগুলো দেখা অসুবিধাজনক। সন্ধেবেলায় উপভোগ করতে পারেন গিজায় লাইট অ্যান্ড সাউন্ড। হাতে সময় থাকলে একদিন সন্ধেয় উপভোগ করতে পারেন নীলনদ বা নাইলের বুকে প্রমোদ ক্রুজ। তবে কয়েকটা জিনিস খেয়াল রাখবেন। পিরামিড বা মিউজিয়াম দেখার সময় সঙ্গে একজন ইংরেজি জানা গাইড থাকা আবশ্যক। আপনার ট্যুর এজেন্টই তার ব্যবস্থা করে দেবে। সব জায়গার আলাদা এন্ট্রি ফি আছে। পিরামিডের ভিতরে ঢুকতে চাইলে তার জন্য আলাদা খরচ। গাইড সমস্ত টিকিটের ব্যবস্থা করে দেবে।
কায়রোতে দেখে নিন বিখ্যাত প্যাপিরাস তৈরির কারখানা। সেখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন প্যাপিরাসে আঁকা স্থানীয় শিল্পীদের ছবি। মিশরের বিখ্যাত সুগন্ধিও সংগ্রহ করতে পারেন সুগন্ধির দোকান থেকে। নানা রকম সুগন্ধির সম্ভার আপনাকে মোহিত করবেই। খেয়াল রাখবেন বড় বড় দোকান বা প্রতিষ্ঠানে মার্কিন ডলার চলবে, কিন্তু ছোট ব্যবসায়ীরা মিশরের মুদ্রা ইজিপশিয়ান পাউন্ডই নেবেন। তাই ডলারের পাশাপাশি সঙ্গে ইজিপশিয়ান পাউন্ডও রাখুন। এয়ারপোর্ট বা কোনও ব্যাঙ্ক থেকে মিশরীয় মুদ্রা সংগ্রহ করতে পারেন ডলারের বিনিময়ে।
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
আদি কৈলাসের পথে
একটা হোমস্টে। অনন্ত আকাশে কেবল দুটো চিল উড়ছে। প্রায় পনেরো হাজার ফুটে হাতে চায়ের কাপ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। আমায় ঘিরে রেখেছে অসীম, উদার প্রকৃতি।
ত্রিপুরার ডম্বুর দীর্ঘ জলপথ পেরিয়ে এক আশ্চর্য দ্বীপে
আকাশের চাঁদ আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। অন্ধকার সর্বব্যাপী নয়, আলো আছে। আলোর কথা ভেবে আনন্দ হয়।
মারাটুয়ার জলে-জঙ্গলে
বোটচালক একবার মেঘের দিকে দেখছে, একবার জেটির দিকে! আগে আমরা জেটি ছোঁব? না, আগে বৃষ্টি আমাদের ছোঁবে ? রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় দেখতে থাকি, বোটটা যেন জলের উপর দিয়ে উড়ছে!
তপোভূমি তপোবন
দেখলে মনে হবে, গিরিশিরা ধরে হাঁটতে হাঁটতে শিবলিংয়ের মাথায় চড়া বুঝি সম্ভব। তবে, বাস্তবে শিবলিংয়ের শীর্ষারোহণ অন্যতম কঠিন অভিযান।
পালাসের বিড়ালের খোঁজে মোঙ্গোলিয়া
শহরে এসেও বার বার মনে পড়ে যাচ্ছে উদার, অসীম প্রান্তরে পেয়েছিলাম এক অপার স্বাধীনতার অনুভূতি আর প্রকৃতির সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ সংযোগের বোধ।
আন্টার্কটিকা পৃথিবীর শেষ প্রান্তে অভিযান
মাদ্রিদের হোটেলে রাত কাটিয়ে পরদিন আমস্টারডাম ঘুরে নামলাম ব্রিস্টলে।
ড্যানিশ রিভিয়েরা
আর আছে ড্যানিশ ঐতিহ্যের ছোঁয়া। আশেপাশে জেলেদের গ্রাম। জেলেডিঙি ছড়িয়েছিটিয়ে রাখা থাকে সমুদ্রতটেই। সোজা সোজা রাস্তা একেবারে নিরালা !
পাহাড়ি গরিলা আর শিম্পাঞ্জির খোঁজে
গাইডের আশ্বাস পেলাম, একটা না একটা নিশ্চয়ই নীচে নামবে। তাঁর কথা কিছুক্ষণ পরই সত্যি হল।
মুঘল রোডে পীর কি গলি
আমরা দেখলাম বহু স্থানীয় মানুষ বৃষ্টি উপেক্ষা করে এই দরগার চাতালে বসে প্রার্থনা করছেন।
কানাডার জলে জঙ্গলে
লিসা কখন নিজের হাতে এনে দিয়ে গেছেন জলের বোতল, আপেলের রস আর ওয়েফার। লাঞ্চ প্যাকেট খোলাই হয়নি। পড়েই রইল সেসব।