
অগস্টের শেষে অফিসের কাজে দিন দশেকের জন্য পুণে যাব। 'ভ্রমণ'-এ পড়েছিলাম বর্ষায় নাকি কাস মালভূমি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ওই সময় গেলে কি ফুল দেখতে পাব? পুণে থেকে কীভাবে যাওয়া সুবিধাজনক?
DO কাস মালভূমির রূপ খোলে ভরা বর্ষায়। ফুলে ফুলে রঙিন হয়ে ওঠে কাস। সাধারণত অগস্টের শেষ থেকে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পুরো অঞ্চলটা ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ফুল দেখার সেরা সময় সেপ্টেম্বর। তবে সবটাই নির্ভর করে সেই মরশুমের পরিবেশ-পরিস্থিতির উপর। কাসে ফুলের জলসা দেখতে হলে যাওয়ার তারিখ ও সময় দিয়ে অগ্রিম টিকিট অনলাইনে কেটে রাখাই শ্রেয়। কাসে পৌঁছেও অফলাইনে এন্ট্রি পাস পাওয়া যায়। তবে প্রতিদিন সীমিত সংখ্যার পর্যটকদের কাসে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয় বলে অনলাইনে অগ্রিম টিকিট কেটে রাখলে নিজের সুবিধামতো সময়ে প্রবেশ নিশ্চিত হয়। মনে রাখবেন, অনলাইন বুকিংয়ের পর প্রিন্ট আউট বের করে অবশ্যই সঙ্গে রাখবেন। এটাই একমাত্র ছাড়পত্র। ভুলে গেলে কাসে ঢোকা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। এই লেখাটি যখন প্রস্তুত হচ্ছে তখনও পর্যন্ত এবছর কাসে প্রবেশের অনলাইন টিকিট বুকিং শুরু হয়নি। কাস পাত্তারের অফিস থেকে 'ভ্রমণ'কে জানানো হয়েছে এবছর সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে কাসে প্রবেশের টিকিট চাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ফুল ফোটার উপর নির্ভর করে সময় খানিক এগিয়ে পিছিয়েও যেতে পারে। সাম্প্রতিকতম তথ্য জানতে এবং অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https:// www.kas.ind.in প্রয়োজনে যোগাযোগ: কাস পাত্তার অফিস 781497-72422 ই-মেল: info@kasind.in
Denne historien er fra June 2024-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra June 2024-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på

ইয়েলবং
গুহার মধ্যে রুমতি নদীর পাথুরে খাতে হাঁটুজলে বুকজলে হাঁটা, উপর থেকে ঝরে পড়া নদীর জলে ভিজে যাওয়াইয়েলবংয়ে নদীখাত পদযাত্রার সেরা সময় মার্চ-এপ্রিল।

চোপতা তুঙ্গনাথ আউলি গরসন বুগিয়াল
হরিদ্বার থেকে দেবপ্রয়াগ, রুদ্রপ্রয়াগ, কুণ্ড হয়ে চোপতা। চোপতা থেকে তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশিলা। তারপর যোশিমঠ থেকে বদ্রীনাথ, আউলি হয়ে গরসন বুগিয়াল। গাড়োয়ালের নিসর্গপথে বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

ভাগামনের চা-বাগানে
চা-বাগান, বুগিয়াল আর পাইনবনে ছাওয়া গাঢ় সবুজ ভাগামনে সারাবছর যাওয়া চলে। গ্রীষ্মে তাপমাত্রা ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করে। ভাগামনের বাড়তি পাওনা প্যারাগ্লাইডিং।

নতুন পথে গোকিও হ্রদ অভিযান
থোনাক লা (৫,৪১৬ মিটার) আর রেঞ্জো লা (৫,৪৩৫ মিটার)-য় দাঁড়িয়ে সোজা তাকালে আকাশের গায়ে ঝকঝক করে এভারেস্ট শৃঙ্গ, আর চোখ নামালে হিমালয়ের নীলকান্তমণি গোকিও হ্রদ। এভারেস্টের পাড়ায় দু'দিক থেকে গোকিও হ্রদ অভিযানের সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

একুশে ফেব্রুয়ারি
১৯৯৮ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির রাতে, গাজী সাহাবুদ্দিনের বাড়িতে আনিসুজ্জামানের সঙ্গে গভীর আলোচনার পর, ঢাকা শহরের রাস্তায় বাঙালির একুশের মিছিলের অংশ হিসেবে মাতৃভাষার জন্য রক্তদান করা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শহীদ মিনারে ফুলের পাহাড়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলাম।

রণথম্ভোরের রাজকাহিনি
রণথম্ভোর অরণ্যে যাওয়া চলে ১ অক্টোবর থেকে ৩০ জুন। তবে, গ্রীষ্মে প্রখর দাবদাহ সহ্য করে জলের ধারে অপেক্ষা করলে বাঘের দেখা পাওয়ারই কথা।

মেঘালয় ভ্রমণ
একের পর এক জলপ্রপাত, হ্রদ, নদী, রুট ব্রিজ, প্রাকৃতিক গুহা— সব কিছু নিয়ে মেঘালয় প্রাকৃতিক সম্পদের এক অফুরন্ত ভাণ্ডার। বেড়ানোর সেরা সময় মার্চ থেকে জুন। তাপমাত্রা এ-সময় ১৬ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করে।

হাব্বা খাতুনের দেশে
কাশ্মীরের চেনাপথ ছেড়ে এক অচেনা কাশ্মীর ভ্রমণ। মারশেরি, বাঙ্গাস, লোলাব, মচ্ছল ও গুরেজ উপত্যকা। গুরেজ উপত্যকায় যেতে হলে যে গিরিবা পেরতে হয়, সেই রাজদান পাস শীতের মাসগুলোয় বরফে ঢাকা থাকে।

লিপুলেখ থেকে কৈলাস পর্বত দর্শন
কুমায়ুন হিমালয়ের লিপুলেখ গিরিবর্তে দাঁড়ালে দেখা যায় সুদূর তিব্বতের কৈলাস পর্বত। গাড়ি চলে যায় লিপুলেখ পাস পর্যন্ত। তবে, লিপুলেখ পাসে যেতে সেনাবাহিনীর তাৎক্ষণিক অনুমতি লাগে। নাবি থেকে নাভিধাং হয়ে লিপুলেখ পাস ৩০ কিলোমিটার । নাবি থেকে আরেক পথে জলিংকং হয়ে আদি কৈলাসও ৩০ কিলোমিটার। পার্বতী সরোবরের ধারে আকাশ আলো করে দাঁড়িয়ে আছে আদি কৈলাস।

আয়ারল্যান্ডের পথে-প্রান্তরে
সাগর, নদী, হ্রদ, আদিগন্ত ঢেউখেলানো সবুজ উপত্যকা, প্রাচীন সব দুর্গ, প্রাসাদ, আড্ডাখানা নিয়ে আয়ারল্যান্ড গ্রীষ্মে ভারি মনোরম।