
→ শুশুনিয়া পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন নিগমের শুশুনিয়া ইকো ট্যুরিজম সেন্টার, স্ট্যান্ডার্ড ঘরের ভাড়া ২,০০০ টাকা, ডিলাক্স ঘরের ভাড়া ২,৫০০ টাকা, টুইন স্ট্যান্ডার্ড রুম কটেজের ভাড়া ২,৮০০ টাকা, টেন্টের ভাড়া ১,৬০০ টাকা এবং ডর্মিটরি শয্যাপ্রতি ৫০০ টাকা। ট্যাক্স অতিরিক্ত।
মুকুটমণিপুরে রয়েছে সোনাঝুরি প্রকৃতি ভ্রমণ কেন্দ্র, সুপার ডিলাক্স ঘরের ভাড়া ২,৭০০ টাকা এবং প্রিমিয়াম ঘরের ভাড়া ৩,২০০ টাকা। ওয়েবসাইট: https://wbfdc.net রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন উন্নয়ন নিগমের বড়ঘুট ট্যুরিজম প্রপার্টি, ব্রেকফাস্ট সহ এসি স্ট্যান্ডার্ড দ্বিশয্যা ঘরের ভাড়া ১,৮০০ টাকা, ব্যালকনি সহ এসি স্ট্যান্ডার্ড দ্বিশয্যা ঘরের ভাড়া ২,০০০ টাকা, এসি স্ট্যান্ডার্ড চারশয্যা ঘরের ভাড়া ৩,০০০ টাকা। এসি ডিলাক্স দ্বিশয্যার কটেজের ভাড়া ২,৬০০ টাকা। এখন বরিষ্ঠ নাগরিক, ক্যানসার রোগী এবং একা ভ্রমণকারীদের সোম থেকে বৃহস্পতি ১০ শতাংশ ছাড় দেওয়া চলছে। শুক্র থেকে রবি এবং অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনে কোনও ছাড় নেই। ওয়েবসাইট: https://wbtdclwbtourismgov.in
এছাড়া মুকুটমণিপুরে রয়েছে মুকুটমণিপুর যুব আবাস, এসি দ্বিশয্যা ঘরের ভাড়া ৯৫০ টাকা, ডিলাক্স ঘরের ভাড়া ১,২৫০ টাকা, এক্সিকিউটিভ ঘরের ভাড়া ১,০৫০ টাকা, এসি ৪ শয্যা ঘরের ভাড়া ১,৭০০ টাকা, ডর্মিটরি শয্যাপ্রতি ২২৫ টাকা। ওয়েবসাইট: https:// youthhostelbooking.
wb.gov.in
আমরা বরিষ্ঠ নাগরিক। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে স্ত্রীকে নিয়ে গাড়োয়াল ভ্রমণে যাব। এবার হরিদ্বার থেকে গাড়িতে সোজা চোপতা হয়ে গোপেশ্বর যাব। সেখানে এক রাত থেকে বদ্রীনাথ দর্শনে যাব। গোপেশ্বরে জি এম ভি এন-এর থাকার কী ব্যবস্থা আছে? বদ্রীনাথে থাকার কয়েকটি ভালো হোটেলের সন্ধান দেবেন।
→ মনে রাখবেন, গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, কেদারনাথ, বদ্রীনাথ এবং হেমকুণ্ড-র যাত্রীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করা এখন বাধ্যতামূলক। অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https:// registrationandtouristcare.uk.gov.in গোপেশ্বরে রয়েছে গাড়োয়াল মন্ডল বিকাশ নিগমের ট্যুরিস্ট রেস্টহাউস, ডিলাক্স ঘরের ভাড়া ২,৮০০ টাকা, ডর্মিটরি শয্যাপ্রতি ৬০০ টাকা।
Denne historien er fra February 2025-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra February 2025-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på

ইয়েলবং
গুহার মধ্যে রুমতি নদীর পাথুরে খাতে হাঁটুজলে বুকজলে হাঁটা, উপর থেকে ঝরে পড়া নদীর জলে ভিজে যাওয়াইয়েলবংয়ে নদীখাত পদযাত্রার সেরা সময় মার্চ-এপ্রিল।

চোপতা তুঙ্গনাথ আউলি গরসন বুগিয়াল
হরিদ্বার থেকে দেবপ্রয়াগ, রুদ্রপ্রয়াগ, কুণ্ড হয়ে চোপতা। চোপতা থেকে তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশিলা। তারপর যোশিমঠ থেকে বদ্রীনাথ, আউলি হয়ে গরসন বুগিয়াল। গাড়োয়ালের নিসর্গপথে বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

ভাগামনের চা-বাগানে
চা-বাগান, বুগিয়াল আর পাইনবনে ছাওয়া গাঢ় সবুজ ভাগামনে সারাবছর যাওয়া চলে। গ্রীষ্মে তাপমাত্রা ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করে। ভাগামনের বাড়তি পাওনা প্যারাগ্লাইডিং।

নতুন পথে গোকিও হ্রদ অভিযান
থোনাক লা (৫,৪১৬ মিটার) আর রেঞ্জো লা (৫,৪৩৫ মিটার)-য় দাঁড়িয়ে সোজা তাকালে আকাশের গায়ে ঝকঝক করে এভারেস্ট শৃঙ্গ, আর চোখ নামালে হিমালয়ের নীলকান্তমণি গোকিও হ্রদ। এভারেস্টের পাড়ায় দু'দিক থেকে গোকিও হ্রদ অভিযানের সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

একুশে ফেব্রুয়ারি
১৯৯৮ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির রাতে, গাজী সাহাবুদ্দিনের বাড়িতে আনিসুজ্জামানের সঙ্গে গভীর আলোচনার পর, ঢাকা শহরের রাস্তায় বাঙালির একুশের মিছিলের অংশ হিসেবে মাতৃভাষার জন্য রক্তদান করা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শহীদ মিনারে ফুলের পাহাড়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলাম।

রণথম্ভোরের রাজকাহিনি
রণথম্ভোর অরণ্যে যাওয়া চলে ১ অক্টোবর থেকে ৩০ জুন। তবে, গ্রীষ্মে প্রখর দাবদাহ সহ্য করে জলের ধারে অপেক্ষা করলে বাঘের দেখা পাওয়ারই কথা।

মেঘালয় ভ্রমণ
একের পর এক জলপ্রপাত, হ্রদ, নদী, রুট ব্রিজ, প্রাকৃতিক গুহা— সব কিছু নিয়ে মেঘালয় প্রাকৃতিক সম্পদের এক অফুরন্ত ভাণ্ডার। বেড়ানোর সেরা সময় মার্চ থেকে জুন। তাপমাত্রা এ-সময় ১৬ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করে।

হাব্বা খাতুনের দেশে
কাশ্মীরের চেনাপথ ছেড়ে এক অচেনা কাশ্মীর ভ্রমণ। মারশেরি, বাঙ্গাস, লোলাব, মচ্ছল ও গুরেজ উপত্যকা। গুরেজ উপত্যকায় যেতে হলে যে গিরিবা পেরতে হয়, সেই রাজদান পাস শীতের মাসগুলোয় বরফে ঢাকা থাকে।

লিপুলেখ থেকে কৈলাস পর্বত দর্শন
কুমায়ুন হিমালয়ের লিপুলেখ গিরিবর্তে দাঁড়ালে দেখা যায় সুদূর তিব্বতের কৈলাস পর্বত। গাড়ি চলে যায় লিপুলেখ পাস পর্যন্ত। তবে, লিপুলেখ পাসে যেতে সেনাবাহিনীর তাৎক্ষণিক অনুমতি লাগে। নাবি থেকে নাভিধাং হয়ে লিপুলেখ পাস ৩০ কিলোমিটার । নাবি থেকে আরেক পথে জলিংকং হয়ে আদি কৈলাসও ৩০ কিলোমিটার। পার্বতী সরোবরের ধারে আকাশ আলো করে দাঁড়িয়ে আছে আদি কৈলাস।

আয়ারল্যান্ডের পথে-প্রান্তরে
সাগর, নদী, হ্রদ, আদিগন্ত ঢেউখেলানো সবুজ উপত্যকা, প্রাচীন সব দুর্গ, প্রাসাদ, আড্ডাখানা নিয়ে আয়ারল্যান্ড গ্রীষ্মে ভারি মনোরম।