‘আরে বাবা, জঙ্গলে বাঘ ছাড়াও আরও অনেক কিছু দেখার আছে। আস্ত জঙ্গলটাই তো আছে। আর কী লাগবে?’— নিস্তব্ধ ট্রেনের কামরায় ভেসে আসা কথাগুলো কানে আলতো টোকা দিয়ে গেল। সহযাত্রী কেউ আমারই মতো, উল্টোদিকের কোনও জঙ্গলঅপ্রেমীকে আশ্বস্ত করছেন, বুঝলাম। মধ্যরাত তখন। শক্তিপুঞ্জ এক্সপ্রেস ডালটনগঞ্জ স্টেশন পেরোচ্ছে। যাচ্ছি বান্ধবগড়ের জঙ্গলে। মধ্যপ্রদেশের রম্য জঙ্গল বলতে কানহা ন্যাশনাল পার্কের নামই সর্বাগ্রে উঠে আসে। ৯৪০ বর্গকিমি কোর এরিয়া, আর ১০৬৭ বর্গকিমি বাফার এরিয়া নিয়ে সুন্দরী কানহা মধ্য ভারতের বৃহত্তম ন্যাশনাল পার্ক। বান্ধবগড় সে তুলনায় আয়তনে বেশ কিছুটা ছোট। ১০৫ বর্গকিমি এরিয়া নিয়ে ১৯৬৮ সালে এটি ন্যাশনাল পার্কের তকমা পায়। আর ১৯৯৩ সালে ঘোষিত হয় টাইগার রিজার্ভ বলে। এখন অবশ্য বান্ধবগড়ের কোর এরিয়া বেড়েছে অনেকটাই, ৭১৬ বর্গকিমি। কিন্তু আয়তন নয়, বান্ধবগড়ের আসল সৌন্দর্য নিহিত তার ইতিহাসে। সেই সঙ্গে আছে পুরাণও।
উমারিয়া জেলায়, বিন্ধ্য পর্বতমালা রেঞ্জে তৈরি বান্ধবগড় দুর্গটি কোন সময়ের তা নিয়ে নানা মত আছে। তার একটি হল ওই পুরাণ গরিমা। নারদ-পঞ্চরাত্র এবং শিব-পুরাণ মতে, রাবণকে পরাহত করে লঙ্কা থেকে ফেরার সময় শ্রীরামচন্দ্র নাকি এই স্থানে থেমেছিলেন। লঙ্কার সেতুবন্ধন করেছিল যে দুই বানর, সেই নর এবং নীলকে তিনি বলেন এই জায়গায় একটি দুর্গ তৈরি করতে যাতে এখান থেকে লঙ্কার উপর নজর রাখা যায়। কিন্তু দুর্গ এক নিষ্প্রাণ নির্মাণ। আনুগত্য ও বিশ্বাসরক্ষার কাজে তো মানুষ চাই। বিজয়ী রাজা ভ্রাতা লক্ষ্মণকে দুর্গটি উপহার দিলেন। বান্ধব অর্থাৎ কিনা বন্ধু, ভ্রাতা। আর গড় অর্থে দুর্গ। বান্ধবগড় হল দুর্গের নাম, আর লক্ষ্মণ হলেন বান্ধবাধীশ। তাঁকে ছাড়া আর কাকেই বা এ মর্যাদা দেওয়া যেত! তা থেকেই দুর্গ সংলগ্ন জঙ্গল এবং ন্যাশনাল পার্ক নাম পেল বান্ধবগড়। আর আঞ্চলিক ইতিহাস
Denne historien er fra July 15, 2022-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra July 15, 2022-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।