কালীপুজোও শেষ। হাতে রয়েছে শুধু জগদ্ধাত্রী পুজো। তারপরই আবার প্রায় এক বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা। দাঁড়ান, দাঁড়ান... কিছু একটা বাদ পড়ে গেল না? পরের বছরের প্রস্তুতি শুরু করার আগে তো এ বছরের ক্ষতিগুলো পূরণ করতে হবে নাকি? ত্বক আর চুলের উপর দিয়ে কম ধকল তো যায়নি এই ক'দিন! যার অবশ্যম্ভাবী ফল হল টক্সিনের বিল্ড-আপ। ত্বকের নির্জীবতা, চুলের শুষ্কতা, সবেরই নেপথ্যে রয়েছে এই টক্সিন। আর চটজলদি যদি ডিটক্সিফিকেশন শুরু না করা হয়, তাহলে সমস্যা যে আরওই বাড়বে, বলাই বাহুল্য। ডিটক্সিফাই কীভাবে করবেন, সেই প্রশ্নটাই ঘুরছে নিশ্চয়ই মনে? সেই প্রসঙ্গে অবশ্যই যাব। তার আগে টক্সিন সংক্রান্ত কয়েকটি তথ্য জেনে নিন।
টক্সিনের পরিমাণ বাড়ে কেন? পুজোর ক’দিন সাজগোজ বিস্তর করেছেন, অযত্ন এবং অনিয়মও হয়েছে প্রচুর। এই কারণেই কি টক্সিন জমেছে শরীরে? ত্বক আর চুলের নিয়মিত যথাযথ যত্ন না নেওয়া অবশ্যই টক্সিন বিল্ড-আপের অন্যতম প্রধান কারণ, তবে সেটাই একমাত্র কারণ নয়। অনেকেই হয়তো জানেন না, নিয়মিত শ্যাম্পু, সাবান, পারফিউম ব্যবহার করলে, সেগুলোয় উপস্থিত কেমিক্যাল থেকেও ত্বকে-চুলে টক্সিন জমতে পারে। এগুলো মূলত শরীরে ফ্রি-র্যাডিক্যালের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের মূল কারণ। এতে কোষ গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই মাসখানেক অন্তর ডিটক্সিফিকেশনের কথা ভাবা উচিত সকলেরই। তবে পুজোর সময় যেহেতু এমনি সময়ের তুলনায় অনেক বেশি কেমিক্যাল আমরা ব্যবহার করি (মেক-আপ এবং অনিয়ম, দু’টোর প্রবণতাই বাড়ে, কিন্তু সেই পরিমাণ যত্ন নেওয়া হয় না), তাই পুজোর পরে ডিটক্সিফিকেশনের প্রয়োজনীয়তাও অনেকটাই বেশি থাকে। একইভাবে বিয়েবাড়ি বা অন্য কোনও লম্বা অনুষ্ঠান থাকলেও তারপর ত্বক আর চুলে টক্সিনের পরিমাণ বেড়ে যায়। এমনকী অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং অপর্যাপ্ত বিশ্রামও টক্সিনের পরিমাণ বাড়াতে পারে অনেকাংশে।
Denne historien er fra October 30, 2022-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra October 30, 2022-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।