খে -লার জগতে পুরুষদের একচ্ছত্র আধিপত্য—এই বদ্ধমূল ধারণা কয়েকদশক আগে পর্যন্তও এই দেশে ছিল। যদিও বর্তমানে বেশ কিছু বছর ধরে এই ধারণার পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। ধোনির মতো ঝুলন গোস্বামীকে নিয়েও বলিউডে বায়োপিক তৈরি হচ্ছে, এই বছর ৮ই জুন মিতালি রাজের ক্রিকেট থেকে বিদায় নেওয়ার দিন নেটিজেনদের টুইটে, পোস্টে ছয়লাপ হয়ে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া। এই পরিবর্তন নিঃসন্দেহে আশাপ্রদ। সম্প্রতি ভারতের আন্ডার সেভেন্টিন বিশ্বকাপ আয়োজন এই ইতিবাচক পরিবর্তনেরই একটি নতুন সংযোজন। কিন্তু ক্রিকেট উন্মাদ এই দেশে ফুটবল নিজেই তো দুয়োরাণী। পুরুষ ও মহিলাদের ফিফা র্যাঙ্কিং-ই তার প্রমাণ, যথাক্রমে-১০৬২ ও ৬১৩। ভারতের আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামো, ব্যাপক দারিদ্র্য, স্পনসরশিপ না পাওয়া, ঠিকঠাক ডায়েট না পাওয়া—– একজন মহিলা ফুটবলারের স্বপ্ন ও সফলতার মাঝে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে যায়। তবে এত সমস্যার মাঝে দাঁড়িয়ে মহিলা ফুটবলাররা মাঠে আসছেন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছেন। অবাক লাগে এত নেতিবাচকতার মধ্যেও তাদের মা বাবারা কেন তাদের বাচ্চাদের নিয়ে আসছেন ফুটবলার হয়ে ওঠার স্বপ্ন নিয়ে? উত্তর সন্ধান করতে গিয়ে আমরা প্রথম পৌঁছে গেলাম বাংলার দুই কিংবদন্তি ক্লাব ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের ময়দানে।
মহিলা ফুটবলের ভবিষ্যৎ ও বাস্তবতা মোহনবাগানের জেনারেল সেক্রেটারি দেবাশিস দত্তের সঙ্গে কথোপকথনে উঠে এল যে, মহিলা ফুটবল এখনও সঠিকভাবে অঙ্কুরিত হয়নি। তিনি মনে করেন এই খেলার আসল উন্নতি তখনই সম্ভব, যখন ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের মতো বড় ক্লাবরা এগিয়ে আসবে। তাদের নিজেদের মধ্যে ডার্বির মতো বড় প্রতিযোগিতা হবে। তিনি আশা দিয়েছেন পরের বছরের মধ্যে ইস্টবেঙ্গলের মতো মোহনবাগানও মহিলাদের টিম তৈরি করবে। মহিলা ফুটবলের বর্তমান অবস্থা, অভিভাবকদের ভাবনা ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে বিস্তারিত কথা বললেন ইস্টবেঙ্গলের মহিলা টিমের হেড কোচ সুজাতা কর, “এই মুহূর্তে ফুটবলে খানিকটা হলেও উন্নতি হয়েছে। আয়োজক দেশ হিসেবে আন্ডার সেভেন্টিন বিশ্বকাপে মহিলা টিমের অংশগ্রহণে বাচ্চাদের মধ্যে বলুন বা পেরেন্টসদের মধ্যে একটা উৎসাহ। দেখা যাচ্ছে। তারা আশা করছেন ভাল খেলতে *পারলে ভারত ভবিষ্যতে বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই টিম হয়েই অংশ নিতে পারবে। কিন্তু এর জন্য
Denne historien er fra October 30, 2022-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra October 30, 2022-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
কাজের ক্ষেত্রে সেফ স্পেস? শরীর বাঁচলে তবে মন!
দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে। নীরব থাকার দিন শেষ। শরীরের উপর এসে পড়া আক্রমণের দ্রুত প্রতিকার চাই। কলম ধরলেন কবি যশোধরা রায়চৌধুরী।
প্রসঙ্গ: আরজি কর, জন-জাগরণ ও নারী-নিরাপত্তা
মায়ের চোখের জল, সন্তানের যন্ত্রণাময় মৃত্যু, নারীত্বের অস্তিত্ব সঙ্কট। আরজি কর কাণ্ড তুলে আনছে কিছু নির্মম সামাজিক সত্য। লিখেছেন পায়েল সেনগুপ্ত।
তেল দিয়ে হেলদি রান্না
তেল দিয়ে রান্না মানেই খারাপ? একেবারেই না! রাইস ব্র্যান, অলিভ, নারকেল এমনকি আমাদের সর্ষের তেল দিয়েও একগুচ্ছ স্বাস্থ্যকর রান্না করলেন হোমশেফ রূপালী রায়চৌধুরী। স্বাদ নিলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
যে ছবিতে আমার মেকআপ নিয়ে চর্চা হবে, সেই ছবিই করব। নয়তো বাড়িতে বসে থাকব
প্রায় ২৮ বছরের দীর্ঘ কেরিয়ার মেকআপ শিল্পী সোমনাথ কুণ্ডুর। বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে প্রস্থেটিক্স মেকআপের জনক বলতে গেল তিনিই। কাজে ডুবে থাকা মানুষটি সদ্য পেলেন জাতীয় পুরস্কার। কথা বললেন মধুরিমা সিংহ রায়।
মানি প্লান্টের যত্নে...
চিরচেনা মানি প্লান্ট। অনেকে একে 'গোল্ডেন পোথস'ও বলেন। জেনে নিন তার যত্নের খুঁটিনাটি। লিখছেন পৃথা বসু।
ঘরজামাই
কথা শেষ হতেই নিলয় মোবাইলটা টেবিলে রেখে বিছানায় চিতপটাং। মাথার উপর বনবন করে ফ্যান ঘুরছে। সে দিকেই স্থির দৃষ্টি। মেয়েটার কথাগুলোই ভাবছে সে। কলেজের লেকচারার হয়েও কে এমন প্রগলভ্ হয়? একটু যেন দ্বিধা। যদি তার বাক্য সত্যি হয় তা হলে কী এগোনো উচিত?
স্বাদ-এ শেফ
প্যান কেক, ওয়াফল বা এক কাপ কফি, বর্ষার মরসুমে মন ভাল করতে এর চেয়ে ভাল আয়োজন আর কী-ই বা হতে পারে! দ্য পিকো কাফে-এর কর্ণধার প্রতীক দিদওয়ানিয়া সাজিয়ে দিলেন তেমনই চারটে মজাদার পদ! ট্রাই করুন বাড়িতে....
বাটার বেসিকস
ফ্লেভারড বাটার কী ভাবে বানাবেন? নানা পদে ব্যবহার করবেন কেমন করে?
বঙ্গের শাড়ি-ঐতিহ্য
বঙ্গনারীর সৌন্দর্য এবং শাড়ি যেন একে অন্যের পরিপূরক। বাংলার তাঁত, সুতি, বিষ্ণুপুরী ও মুর্শিদাবাদ সিল্ক, তসর, জামদানি... বাংলার শাড়ি ঐতিহ্যের সাতকাহন ধরা রইল সানন্দার পাতায়।
প্রাদেশিক শাড়ির কথকতা
তেলঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা—দক্ষিণ থেকে উত্তর, পূর্ব থেকে পশ্চিম, এ বারের সানন্দার পাতায় রইল ভারতের নানা প্রদেশের শাড়ির ফ্যাশন ফাইল।