প্রথমেই অনেক অভিনন্দন। ‘জওয়ান’ সিনেমাটা মানুষ যতটা ভালবাসছেন, আপনার ‘চলেয়া’ গানটাও ততটাই। তার আগে ‘পাঠান’এর ‘বেশরম রং’ও তো ঝড় তুলে দিয়েছিল...
থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ!
শাহরুখ খান নাকি নিজেই চেয়েছিলেন, আপনি ‘চলেয়া’ গানটা গান?
ওঁর ম্যানেজার পূজা দাদলানি ফোন করেন আমায়। জানান, অনিরুদ্ধ রবিচন্দর (‘জওয়ান'এর সঙ্গীতকার) আমায় ফোন করে কথা বলবেন গানটার ব্যাপারে। অনিরুদ্ধের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতাও দুর্দান্ত। দেয়ার ইজ্ আ সেন্স অফ লট অফ স্পেস। সকলের আইডিয়াকে সম্মান করেন উনি। এমন কাজের অংশ হতে সব সময়ই ভাল লাগে, যেখানে আমি নিজেও ইনপুট দিতে পারছি।
নতুন কিছু ট্রাই করতে পারছি। আমরা দুজনেই এটাও বিশ্বাস করি যে, একটা প্রজেক্টে যে মিউজ়িশিয়ানরা কাজ করছেন, সকলের একই ঘরে থেকে কাজটা করা দরকার। রিমোটলি কাজ করতে আমার অসুবিধা হয়। এখানে নতুন নতুন আইডিয়া দিয়েছি, কণ্ঠে নতুন অভিব্যক্তি আনার চেষ্টা চলেছে... গানটা আসলে খুব ফ্রেশ তো, তাজা এক ঝলক হাওয়ার মতো! কুমার লিখেছেও কী দারুণ! রেকর্ডিং রুমের ভাইব, এনার্জি... সবই দারুণ ছিল।
রিমোটলি কাজ করতে অসুবিধা হয় বললেন...
কোভিডে তার মানে বড্ডই কষ্ট হয়েছিল? তখন ওটাই ছিল অর্ডার অফ দ্য ডে। তবে আমার মনে হয়, গানের টেকনিক্যাল দিকের চেয়েও সৃজনশীল দিকটাকে ফুটিয়ে তুলতে একটু অসুবিধা হয় রিমোট ওয়র্কিংয়ে।
আপনি সব সময়ই বলেন, ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রেমে পাগল ছিলেন। এই ভালবাসাটা কি বাবা-মায়ের থেকে পেয়েছিলেন? ওঁরা নাকি প্রথমবার ডেটে গিয়েছিলেন জগজিৎ সিংহের একটা কনসার্টে? (হেসে) বাবা-মায়েরও আগে, দাদু, মানে ঠাকুর্দার কথা বলব। দাদু কাজ করতেন টাটায়, কিন্তু তা বাদ দিলেও গানবাজনা অসম্ভব ভালবাসতেন, ভাল হারমোনিয়াম বাজাতেন। সেই ভালবাসাটা বাবার মধ্যে সঞ্চারিত হয়েছিল। উনি তাই চেয়েছিলেন, আমরা দুই ভাইবোনই গান শিখি। আমাদের বাড়িতে সঙ্গীতের উপস্থিতি সব সময়ই ছিল। বাবা-মা আমায় দেখিয়ে দিয়েছিলেন, জীবনে সঙ্গীত থাকলে তা কতটা সুন্দর হতে পারে! এখনও আমরা মিউজ়িক নিয়ে কথা বলি। মিউজ়িক আমাদের জীবনে কী এনে দিতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করি। আজ যেখানে পৌঁছেছি, ওঁরা না থাকলে পারতাম না।
Denne historien er fra September 30, 2023-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra September 30, 2023-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।