জাতি, ধর্ম, আচার, রীতি পেরিয়ে কলকাতার দুর্গাপুজো এখন স্বাধীন শিল্পচিন্তার নামান্তর। পুজোর ক'টা দিন যেন চলমান আর্ট যাঁদের হাত ধরে সম্ভব হয় ক্রাউড পুলিংয়ের মহাযজ্ঞ, এই প্রতিবেদনে রইল তাঁদের শিল্প-দর্শন। জ কার্নিভাল!
পার্থ দাশগুপ্ত প্রথমে তো দুর্গাপুজো পুরোটাই ক্রাফট নির্ভর ছিল। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করে আসা ছাত্ররা যুক্ত হলেন। আমরা সেই দিক থেকে তৃতীয় প্রজন্ম। ১৯৬৯ সাল থেকে কয়েক বছর ‘জগৎ মুখার্জ্জি পার্ক’-এ কিছু অভূতপূর্ব কাজ করছিলেন শিল্পী অশোক গুপ্ত। দুর্গামূর্তি সেভাবে বানানোর কথা কল্পনা করা যেত না সেই সময়। পরে ১৯৭৫ থেকে বকুলবাগান ক্লাব প্রতিষ্ঠিত শিল্পীদের দিয়ে প্রতিমা তৈরির কাজ করানো শুরু করে। সেই বছর দুর্গা প্রতিমা তৈরি করেন শিল্পী নীরদ মজুমদার। তারপরে শানু লাহিড়ী, পরিতোষ সেন প্রমুখ দিকপাল শিল্পীরা আসেন। তারপরে আসেন তরুণ দে, অমর সরকাররা। ১৯৯০-এর শেষ দিক থেকেই কলকাতার পুজোকে অন্য রকমভাবে পরিবেশন করার রেওয়াজ শুরু হয়। আমরা ক'জন এলাম তারও খানিক পরে। আমি পড়াশোনা করেছি সেরামিক আর ডিজ়াইনিং নিয়ে। তাই দুর্গাপুজো আমার কাজের একটা শাখা। নিরন্তর এই কাজের সঙ্গেই যুক্ত থাকার ফলে থিমের চিন্তা-ভাবনা সমান্তরালভাবে চলতে থাকে। আমার শুরুটা ১৯৯২ সালে। সেই বছর গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজের অধ্যাপক ইশা মহম্মদ বকুলবাগানের প্রতিমা করছিলেন। ইশাদা আমাকে কাজে ডাকলেন। বললেন, ‘কুমোরটুলিতে গণেশ পালের স্টুডিয়োতে প্রতিমা তৈরি হচ্ছে, তুমি আমাকে একটু রং করতে সাহায্য করবে??
Denne historien er fra November 15, 2023-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra November 15, 2023-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।