২ ০২৩ সাল, এপ্রিল মাস। এক আন্তর্জাতিক ফোটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জমা পড়ছে ছবি। ছবি পাঠিয়েছিলেন জার্মানির বরিস এলদাগসেনও। ছবি নিয়ে ক্রিয়েটিভিটি তাঁর বরাবরের প্যাশন। সেবারেও ব্যতিক্রম হল না। একজন তরুণী, যাঁকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরেছেন তাঁর মা, ছবিটির নাম ‘সিউডোমনেসিয়া’। হাজার হাজার নমিনেশনের মধ্যে থেকে ‘ওপেন ক্রিয়েটিভ' বিভাগে ছবিটি প্রথম হল। এ পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। কিন্তু গোল বাধল যখন বরিস জানান, এ ছবিটি তাঁর তোলা নয়।
ছবিটি তৈরি হয়েছে এআই প্রযুক্তিতে। তাই তিনি পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করলেন। এটা নেহাতই বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এআই বা কৃত্রিম মেধা আমাদের জীবনের ছত্রে ছত্রে বদল আনছে। মানুষের কর্মক্ষমতা, কর্মদক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে বড়সড় প্রশ্নচিহ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে এআই। সেই বিচারে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে চলেছে বর্তমান পেশাজগতে। কিন্তু ওয়র্কস্পেসে এই বদল কতটা সদর্থক? মানুষ ও যন্ত্রের সম্মিলনে কতটা বদলাচ্ছে আমাদের চিরচেনা প্রফেশনগুলো? বাস্তব পরিস্থিতিই বা কী ইঙ্গিত করছে? চলুন দেখা যাক.....
কর্মক্ষেত্রে এআই-এর জনপ্রিয়তার কারণ কী? ■ অটোমেশন: বিশ্বব্যাপী কর্মক্ষেত্রে এআই-এর জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণই হল স্বয়ংক্রিয় কর্মক্ষমতা। অর্থাৎ, জটিল থেকে জটিলতর কাজ এক নিমেষেই হয়ে যাচ্ছে, কোনও ‘হিউম্যান ইন্টারভেনশন' ছাড়াই। । প্রযুক্তিগত সুবিধে: ডিজিট্যাল মিডিয়া, ব্যাঙ্কিং পরিষেবা, ই-কমার্স বা হাই-টেক শিল্পে প্রায় সব ক্ষেত্রেই মেশিন সিস্টেম ও উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হয়। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে, এআই টেকনোলজির অত্যাধুনিক ফিচার প্রায় সব ক্ষেত্রেই রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ■ নতুন স্টার্ট আপ: আগেই বলা হয়েছে, এআই প্রযুক্তিতে ‘হিউম্যান ও রোবট’ হাইব্রিড মডেলে কাজ করা হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন কাজের ধরনে বদল আসছে, তেমনই নতুন কাজের সুযোগও বাড়ছে।
Denne historien er fra January 15, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra January 15, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।