নতুন কিছু সৃষ্টি করার সঙ্গে মন ভাল রাখার যে এক নিবিড় যোগ আছে, তা আমরা সকলেই জানি। সৃজনশীলতা হল নতুন কিছু করার, নিয়ম ভেঙে বেরনোর অভিব্যক্তি। রোজকার ছাঁচে ফেলা জীবনের বাইরে বেরিয়ে নিজের মতো করে, নিজের ইচ্ছেয় কিছু করতে পারলে এক অদ্ভুত তৃপ্তি হয়। অনেকেই গান, ছবি আঁকা, অভিনয়ের মতো ছকে বাঁধা বিষয়কেই সৃজনশীল কাজ বলে ভাবেন। কিন্তু প্রতিটি মানুষেরই কম-বেশি সৃজনশীল সত্তা রয়েছে। যেমন ধরুন, একজন ব্যবসায়ী বা একজন শিক্ষকও নিজের মতো করে সৃজনশীল হতে পারেন। সৃষ্টিশীলতা হল প্রতিটি মানুষের (বা বলা ভাল, প্রতিটি প্রাণীর) মধ্যে থাকা ‘ইনেট প্রপার্টি’। মানুষের যেহেতু বোধ বা যৌক্তিক ক্ষমতা বাকি প্রাণীদের তুলনায় বেশি, তাই তার সৃজনশীল ক্ষমতাও বেশি। কী ভাবে শিল্পীসত্তাকে কাজে লাগিয়ে জীবনযাপনের মানোন্নয়ন সম্ভব? কী ভাবেই বা মন খারাপ থাকলে ক্রিয়েটিভ থেরাপির সাহায্য নেওয়া যেতে পারে? আনন্দে থাকা ও সৃজনশীলতার নানা দিক নিয়ে রইল আলোচনা...
স্মল ‘সি' ও ক্যাপিটাল ‘সি’ আগেই বললাম, প্রতিটি মানুষেরই একটি সৃজনশীল দিক আছে। ধরুন, আপনি কী ভাবে কথা বলছেন, বা ফোনে কাউকে কী ভাবে গ্রিট করছেন, তা-ও এক ধরনের সৃজনশীলতা। এ ধরনের রোজকার সৃষ্টিশীলতা বা ক্রিয়েটিভিটিকে পোশাকি ভাষায় ‘স্মল সি’-র অন্তর্গত ধরা হয়। আর 'ক্যাপিটাল সি'-র অধীনে সে সব মানুষ পড়েন, যাঁদের সৃজনশীলতা সমাজের কাছে, বৃহত্তর পরিসরে গ্রহণযোগ্য। এক্ষেত্রে সৃজনশীল কাজের কোনও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব থাকতে হবে। সৃজনশীলতার এই পর্যায়ে পৌঁছনোর কয়েকটি শর্ত থাকে: জিনগত ফ্যাক্টর, পরিবেশগত বা পারিপার্শ্বিক ফ্যাক্টর, মস্তিষ্কের গঠন ইত্যাদি। যাঁরা সৃজনশীল, তাঁদের অনেকেই একটু অমনোযোগী হন বা অনেকে ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং করেন কম। এ দুটো কারণে অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা হয়তো রোজকারের কেজো বিষয় নিয়ে মাথা ঘামান না। এটি আনন্দে থাকার একটি শর্ত বটে! আবার কারও মস্তিষ্কের গঠনে ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং ও সৃজনশীল ভাবনা— দু'টি জায়গাই খুব পরিণত। এঁরা তাঁদের ক্রিয়েটিভ সত্তাকে বাণিজ্যিক ভাবেও ব্যবহার করতে পারেন। যে সফল শিল্পীদের আমরা দেখি, তাঁরা এই তালিকারই অন্তর্গত।
Denne historien er fra April 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
আমি জীবনকে ভালবাসি। জীবনের প্রত্যেকটা দিন ভালবাসি
সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন শিল্পী মল্লিকা সারাভাই। নৃত্য উপস্থাপনার মাধ্যমে দিলেন একাধিক জরুরি বার্তা। পারফরম্যান্সের পরে তাঁর মুখোমুখি মধুরিমা সিংহ রায়।
আইন
আপনাদের পাঠানো আইনি প্রশ্নের সদুত্তর দিচ্ছেন বিশিষ্ট আইনজীবী দ্যুতিমালা বাগচী।
সমাধান যখন আইভিএফ
আইভিএফ করালে জীবনধারায় কেমন পরিবর্তন আনা জরুরি? এ নিয়ে ভুল ধারণা কী কী? জানাচ্ছেন ইনফার্টিলিটি ও আইভিএফ স্পেশ্যালিস্ট ডা. সুজয় দাশগুপ্ত। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
ঘরোয়া রূপটান
বাড়িতেই হতে পারে রূপটান। টিপস দিলেন রূপ বিশেষজ্ঞ শেহনাজ হুসেন।
কাঠচম্পা সাক্ষী
মনের গভীরে একটা দুঃখ চেপে বসে থাকে কমলার। বড় ছেলের বিয়ে হয়েছে। আর বাড়ির বৌ এক রাতও এ বাড়িতে থাকেনি। এক বার ‘মা’ বলেও ডাকেনি। ছোট ছেলের বিয়ে তো নিজেই দেখে দিলেন। তফাত তেমন কিছু হয়নি। শান্ত স্বভাবের। কম কথা বলে মেয়েটি। আসলে সমাজে পরিবর্তন এসেছে।
স্বাদ-এ শেফ ১
চিকেন বা মাছের যে কোনও পদ বহুল জনপ্রিয় বাঙালিদের মধ্যে। চিরায়ত সেই স্বাদকেই নতুন আঙ্গিকে ধরেছে ডাইনার ৪৯বি। বিভিন্ন রেসিপির মধ্যে থেকে চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফের কর্ণধার সপ্তক মান্না।
হার্টের চিকিৎসায় নতুন পদ্ধতি: ট্যাভি
বয়স্কদের ক্ষেত্রে অ্যাওটিক স্টেনোসিসের চিকিৎসায় ওপেন হার্ট সার্জারির বদলে জনপ্রিয় হচ্ছে নতুন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি—‘ট্যাভি’। বিশদে আলোচনা করলেন বিশিষ্ট কার্ডিয়োলজিস্ট ডা. শুভানন রায়। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।
প্রসঙ্গ পপ-আপ
কোনটা প্রদর্শনী, কোনটা পপআপ? পপ-আপ করতে গেলে কী মাথায় রাখা উচিত? বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
হাইএন্ড পপ-আপ সংস্কৃতি
দোকান, শপিং মল বা অনলাইন কেনাকাটাকে কয়েক গোলে পিছনে ফেলে দেবে লাইফস্টাইল পপ-আপের ক্রেজ। শহর জুড়ে বছরভর আয়োজিত হচ্ছে একাধিক হাইএন্ড পপ-আপ। যেখানে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সম্ভ্রান্ত রুচিবোধ ও সাধবিলাসের স্বপ্ন। শহুরে এই নতুন ট্রেন্ডের খোঁজ করলেন অনিকেত গুহ
পপ-আপে সফল যাঁরা
নিজেদের ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই তাঁদের ধ্যান-জ্ঞান। পপআপ তাঁদের সেই সাফল্যের পথে অন্যতম জরুরি মাধ্যম। পপআপে সফল এমন ৮ জন নারীর গল্প শুনলেন উপমা মুখোপাধ্যায়।