
সেই মধ্যযুগের ঈশ্বরী পাটনী থেকে আধুনিক যুগের কবিতা— সন্তানকে ভাল রাখার, সুস্থ রাখার আকুতি চিরন্তন। সমস্ত খারাপের থেকে সন্তানকে ভাল রাখতে রাত-দিন মাবাবার কত দুশ্চিন্তা, প্রার্থনা! প্রত্যেক দিন একটু একটু করে বেড়ে উঠতে তার কী খাদ্য জরুরি? খাবারের কোন কোন উপাদান শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়? ছোট বাচ্চাকে নিয়ে কি আদৌ বেড়াতে যাওয়া উচিত? এই নিয়েও মা-বাবাদের চিন্তার শেষ নেই। এবারের প্রতিবেদন সেই সব ভাবনা নিয়েই।
সন্তানের খাওয়াদাওয়া সন্তানের নিত্য দিনের খাওয়াদাওয়ার সমস্যায় মাবাবার চিন্তার শেষ থাকে না। এ বিষয়ে কথা বললেন সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান রাখি চট্টোপাধ্যায়।
ছ'মাস থেকে এক বছর: ছ'মাসের আগে সন্তানকে কিন্তু ব্রেস্ট মিল্ক ছাড়া কিছুই দেওয়া উচিত নয়। কোনও কারণে যদি মায়ের শরীরে পর্যাপ্ত দুধ না আসে, তখন চিকিৎসকের পরামর্শে বাজারজাত ‘ফর্মুলা মিল্ক' দেওয়া যেতে পারে। ছ' মাসের পরে বাচ্চাকে অল্পঅল্প করে বাইরের খাবারে অভ্যস্ত করিয়ে তুলতে হয়। এই সময়টাকে ‘উইনিং' বলা হয়। সেই সময় ১ থেকে ২ টেবিলচামচ কলা পেস্ট করে তার সঙ্গে ঘরে বানানো ১ থেকে ২ চামচ ফলের রস ও ডিমের কুসুম অর্ধেক সিদ্ধ করে চামচ দিন। এ ছাড়াও মুড়ি কিছুটা গুঁড়িয়ে নিয়ে, তার সঙ্গে ফোটানো জল মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। এই সময় যেহেতু বাচ্চার শরীর বাইরের খাবারের সংস্পর্শে আসছে, তাই হঠাৎ করে ডায়রিয়া জাতীয় সমস্যাও হতে পারে। একে ‘উইনিং ডায়রিয়া'ও বলা হয়। এই সময় ঘাবড়াবেন না। এটি অত্যন্ত সাধারণ একটি অসুখ। সাধারণ ডায়রিয়ার মতো ওআরএস বা নুন-চিনির জল খাওয়ান। তাতে সমস্যা না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
দুই থেকে চার বছর: এই সময় কোনও খাবার কিন্তু পেস্ট করে বাচ্চাকে খাওয়াবেন না। অনেক সময় দেখা যায়, বাচ্চারা যদি চিবোতে না চায়, মুখে খাবার নিয়ে অনেক ক্ষণ বসে থাকে— তখন মায়েরা খানিকটা পেস্ট করে খাইয়ে দেন। এই অভ্যেস থেকে বেরোতে হবে। তার জন্য এই সময় চেষ্টা করুন, আলাদা ভাবে না খাইয়ে বাড়ির সদস্যদের সঙ্গে বসে খাওয়াতে। কখনও মোবাইল চালাতে চালাতে বা টিভি দেখতে দেখতে সন্তানকে খাওয়ানোর অভ্যেস করবেন না।
Denne historien er fra May 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra May 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på

নো ডে উইদআউট আ লাইন
পরেশ মাইতি ও জয়শ্রী বর্মণের জীবন জুড়ে রয়েছে রং আর তুলি। যদিও তুলির টানে, রঙের রেখায় তাঁদের দুই মেরুতে অবস্থান। কিন্তু মিলে যান অন্তরের আহ্বানে। তাঁদের সঙ্গে কথোপকথনে পারমিতা সাহা।

দাম্পত্যের মন
একে দাম্পত্য, তার উপর আবার মন— - জটিলতা তো থাকবেই! মনস্তত্ত্বের সেই বহুবিধ ও বহুস্তরীয় জটিলতা ও পরিবর্তনের ঢেউ নিয়ে আলোচনায় বিশেষজ্ঞরা। লিখছেন পৃথা বসু ও উপমা মুখোপাধ্যায়।

প্রাসাদে ন্যুব্জ নগরী!
কলকাতা শহরে বহুতল হেলে পড়ার নেপথ্যের কারণ কী? আগামী দিনে সত্যিই কি বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠবে এই শহর? আলোচনায় ভূবিজ্ঞানী ও গবেষক ড. সুজীব কর। লিখছেন পৃথা বসু।

গিয়ে বারে সিনড্রোম
দেশ জুড়ে আতঙ্কের নয়া নাম ‘গিয়ে বারে’ বা জিবি সিনড্রোম। চিকিৎসার সম্পূর্ণ গাইডলাইন দিচ্ছেন বিশিষ্ট কনসালট্যান্ট ফিজ়িশিয়ান ডা. নারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়। লিখছেন অনিকেত গুহ।

রুমমেটের সঙ্গে সমকামী সম্পর্ক
সম্পর্কে জড়ানো হোক বা সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসা, প্রতিটা সিদ্ধান্তই ভেবেচিন্তে নিন।

রূপ রুটিনের নয়া ট্রেন্ড ‘স্লাগিং’
বর্তমানে সমাজ মাধ্যমের এক অতি পরিচিত ট্রেন্ড, স্লাগিং । বিশদে আলোচনা করলেন রূপ বিশেষজ্ঞ মৌসুমী মিত্র। লিখছেন পৃথা বসু।

নিশিগন্ধা-অরণ্য কাহিনি
অরণ্যের ঘরে ঢুকে নিশিগন্ধা থ মেরে যায়। ও যেন এক রঙিন স্বপ্নের মায়া জগতে প্রবেশ করেছে। ঘরের মধ্যে রাখা উল্টো দিকের ইজেল থেকে হরেক রঙের বাহারে আর এক নিশিগন্ধা ওর দিকে তাকিয়ে হাসছে। ওর গজ দাঁতটাও কী জীবন্ত! কী অপূর্ব রঙের কাজ! অনেক আদরে সোহাগে নিখুঁত ভাবে বোলানো হয়েছে প্রতিটা তুলির টান।

দাম্পত্য সন্তান, সমীকরণ
স্বামী-স্ত্রী-সন্তান, দাম্পত্যনামার এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সন্তানলাভের পরেও কি অটুট থাকে দাম্পত্যের রসায়ন? সম্পর্কের ব্যতিক্রমী প্রবাহে কতটা ‘সুখী’ হয় দাম্পত্যজীবন? বোঝার চেষ্টায় অনিকেত গুহ।

আমার কাছে ঢাকিদের বঞ্চনার প্রতিবাদ একটা আন্দোলনের মতো
পুজো মণ্ডপ থেকে ঢাককে তিনি পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বের দরবারে। রবিশঙ্কর থেকে জাকির হুসেন, আমজাদ আলি খান... বিশ্বমঞ্চে পারফর্ম করেছেন নামী শিল্পীদের সঙ্গে। এ বারের পদ্মশ্রী প্রাপক গোকুল চন্দ্র দাসের সঙ্গে কথা বললেন মধুরিমা সিংহ রায়।

জঙ্গল, পাহাড় এবং নদীর সঙ্গম
এমনই এক জায়গা চিতওয়ান ন্যাশনাল ফরেস্ট। নেপালের বুকে যেন এক টুকরো সবুজ স্বর্গ। সেখানে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করলেন পারমিতা সাহা।