স্বেচ্ছায় যাঁরা বায়োলজিক্যালি বাবা-মা হতে চান না বা যাঁরা নিঃসন্তান, তাঁদের কাছে সন্তান দত্তক নেওয়া নিঃসন্দেহে এক গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা। তবে নিঃসন্তান হলেও সকলে যে দত্তক নিতে চান, তেমনটা নয়। নেপথ্যে বন্ধ্যাত্বের ট্যাবু। অর্থাৎ, তিনি যে ‘স্বাভাবিক ভাবে' বাবা কিংবা মা হতে পারছেন না, এটা লোকসমাজে স্বীকার করতে কুণ্ঠা বোধ করেন অনেকে। আবার যাঁদের দত্তক নিতে কোনও আপত্তি নেই, তাঁরা আইনি জটিলতার কথা ভেবে পিছিয়ে আসেন। কতটা জটিল এই আইনি প্রক্রিয়ার দিক? নতুন সন্তান ও বাবা-মায়ের সদর্থক সমীকরণই বা সম্ভব কী করে? সন্তান দত্তক নেওয়ার যাবতীয় আইনি দিক নিয়ে আলোচনায় কলকাতা হাই কোর্টের আইনজীবী শর্যাতি দত্ত।
দত্তকের আইনি নিয়ম কানুন দম্পতিদের ক্ষেত্রে সন্তান দত্তক নেওয়ার জন্য আমাদের দেশে দু'রকম আইন আছে: হিন্দু অ্যাডপশন অ্যান্ড মেনটেনেন্স অ্যাক্ট ১৯৫৬ ও দ্য জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট ২০১৫। প্রথমে আসি জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্টের কথায়। আইনি দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়া এখন বেশির ভাগ এই আইনের মাধ্যমে হয়। ধাপে ধাপে বুঝে নেওয়া যাক এর নিয়ম: প্রথম ধাপ: সেন্ট্রাল অ্যাডপশন রিসোর্স অথরিটি নামে একটি সংস্থা আছে। একে সংক্ষেপে CARA বলে। এটি একটি নিয়ামক সংস্থা। সন্তান দত্তক নিতে চাইলে প্রথমে এখানে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে হবে। জানতে চাওয়া হবে আপনার ব্যাপারে কিছু তথ্য। যেমন, আপনাদের বয়স ১৮-র উপরে কি না, মাসিক উপার্জন কত, শারীরিক সমস্যা আছে কি না বা শারীরিক সমস্যার জন্য সন্তান জন্ম দিতে পারেননি কি না বা অন্য সন্তান আছে কি না ইত্যাদি। এগুলি জানালে আপনার নাম নথিভুক্ত হবে। CARA তে নাম নথিভুক্ত করা অনলাইন ও অফলাইন দু'ভাবেই হতে পারে। কিছু অথরাইজড এজেন্সি রয়েছে, যাদের মাধ্যমে আপনি নাম লেখাতে পারবেন।
এমনই দু'টি এজেন্সি হল রেকগনাইজড ইন্ডিয়ান প্লেসমেন্ট এজেন্সি (RIPA) ও স্পেশ্যাল অ্যাডপশন এজেন্সি (SPA)। এজেন্সিগুলোর সমাজকর্মীরা আপনাকে যাবতীয় নিয়ম বুঝিয়ে দেবেন।
দ্বিতীয় ধাপ: এই এজেন্সিগুলি (অনেকটা এনজিও-র মতো) এর পরে আপনার বাড়িতে যাবে, হোম স্টাডি করতে। কাউন্সেলিংও করবে। যাঁরা বাবা-মা হতে চাইছেন, তাঁরা যাবতীয় 'ক্রাইটেরিয়া' পূরণ করছেন কি না, তা দেখা এঁদের কাজ।
Denne historien er fra May 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra May 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
আমি জীবনকে ভালবাসি। জীবনের প্রত্যেকটা দিন ভালবাসি
সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন শিল্পী মল্লিকা সারাভাই। নৃত্য উপস্থাপনার মাধ্যমে দিলেন একাধিক জরুরি বার্তা। পারফরম্যান্সের পরে তাঁর মুখোমুখি মধুরিমা সিংহ রায়।
আইন
আপনাদের পাঠানো আইনি প্রশ্নের সদুত্তর দিচ্ছেন বিশিষ্ট আইনজীবী দ্যুতিমালা বাগচী।
সমাধান যখন আইভিএফ
আইভিএফ করালে জীবনধারায় কেমন পরিবর্তন আনা জরুরি? এ নিয়ে ভুল ধারণা কী কী? জানাচ্ছেন ইনফার্টিলিটি ও আইভিএফ স্পেশ্যালিস্ট ডা. সুজয় দাশগুপ্ত। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
ঘরোয়া রূপটান
বাড়িতেই হতে পারে রূপটান। টিপস দিলেন রূপ বিশেষজ্ঞ শেহনাজ হুসেন।
কাঠচম্পা সাক্ষী
মনের গভীরে একটা দুঃখ চেপে বসে থাকে কমলার। বড় ছেলের বিয়ে হয়েছে। আর বাড়ির বৌ এক রাতও এ বাড়িতে থাকেনি। এক বার ‘মা’ বলেও ডাকেনি। ছোট ছেলের বিয়ে তো নিজেই দেখে দিলেন। তফাত তেমন কিছু হয়নি। শান্ত স্বভাবের। কম কথা বলে মেয়েটি। আসলে সমাজে পরিবর্তন এসেছে।
স্বাদ-এ শেফ ১
চিকেন বা মাছের যে কোনও পদ বহুল জনপ্রিয় বাঙালিদের মধ্যে। চিরায়ত সেই স্বাদকেই নতুন আঙ্গিকে ধরেছে ডাইনার ৪৯বি। বিভিন্ন রেসিপির মধ্যে থেকে চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফের কর্ণধার সপ্তক মান্না।
হার্টের চিকিৎসায় নতুন পদ্ধতি: ট্যাভি
বয়স্কদের ক্ষেত্রে অ্যাওটিক স্টেনোসিসের চিকিৎসায় ওপেন হার্ট সার্জারির বদলে জনপ্রিয় হচ্ছে নতুন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি—‘ট্যাভি’। বিশদে আলোচনা করলেন বিশিষ্ট কার্ডিয়োলজিস্ট ডা. শুভানন রায়। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।
প্রসঙ্গ পপ-আপ
কোনটা প্রদর্শনী, কোনটা পপআপ? পপ-আপ করতে গেলে কী মাথায় রাখা উচিত? বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
হাইএন্ড পপ-আপ সংস্কৃতি
দোকান, শপিং মল বা অনলাইন কেনাকাটাকে কয়েক গোলে পিছনে ফেলে দেবে লাইফস্টাইল পপ-আপের ক্রেজ। শহর জুড়ে বছরভর আয়োজিত হচ্ছে একাধিক হাইএন্ড পপ-আপ। যেখানে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সম্ভ্রান্ত রুচিবোধ ও সাধবিলাসের স্বপ্ন। শহুরে এই নতুন ট্রেন্ডের খোঁজ করলেন অনিকেত গুহ
পপ-আপে সফল যাঁরা
নিজেদের ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই তাঁদের ধ্যান-জ্ঞান। পপআপ তাঁদের সেই সাফল্যের পথে অন্যতম জরুরি মাধ্যম। পপআপে সফল এমন ৮ জন নারীর গল্প শুনলেন উপমা মুখোপাধ্যায়।