রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইবার ইচ্ছে আছে খুব

বাংলার একটি রিয়ালিটি শোয়ের বিচারক হিসেবে কলকাতায় হাজির জাভেদ আলি। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন মধুরিমা সিংহ রায়।

‘পুষ্পা’র ‘শ্রীবল্লি' ভারত ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে সমাদৃত। ‘পুষ্পা টু'-এ আপনার গান রয়েছে? আপনার কথা যেন সত্যি হয়! আমি অপেক্ষা করে আছি, ‘পুষ্পা টু’-তেও যেন গাইবার সুযোগ পাই। এখনও অবধি গাইনি যদিও। আসলে, যেখানেই যাচ্ছি, যাঁকেই সাক্ষাৎকার দিচ্ছি, সকলে জানতে চাইছেন ‘পুষ্পা টু’-এ গাইছি কি না (হাসি)। কেরিয়ারে এত গেয়েছি। কিন্তু ‘শ্রীবল্লি'র মতো মাতামাতি কখনও দেখিনি। ওয়র্ল্ড ওয়াইড এক নম্বরে ট্রেন্ড করেছে দীর্ঘ দিন। এতটা হবে, ভাবিনি।

বাংলা ও বাঙালি সংস্কৃতি কী ভাবে আপনার গানকে প্রেরণা জুগিয়েছে?

বাংলার যে বিষয়টি আমাকে সবচেয়ে বেশি প্রেরণা দেয়, তা হল এখানকার সঙ্গীত। সঙ্গীতকে এখানকার মানুষ মাথায় বসিয়ে রাখেন। যে সংস্কৃতির সঙ্গে সঙ্গীত এত ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে, সেখানে কিছু করার সুযোগ পেলে সত্যিই ভাল লাগে। ‘সারেগামাপা'-এর বিচারক হয়ে আসার পরে এমন অনেক বাংলা গান শোনার সুযোগ হচ্ছে, যা আগে কখনও শুনিনি। আমি উত্তর ভারতের মানুষ। ওখানে খুব একটা বাংলা গান শুনতে পেতাম না। বাংলা গানের ধরনটাই খুব মিষ্টি। বাংলার লোকসঙ্গীত খুব ভাল লাগে আমার। সলিলদা (চৌধুরী), পঞ্চমদা, (আর ডি বর্মন), বাপিদার (লাহিড়ি) কত গান বাংলার পরে হিন্দিতে তৈরি হয়েছিল।