এজইজ় জাস্ট আ নাম্বার — সত্যিই, বয়সের চোখরাঙানিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রতিদিন পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি হচ্ছে কত অনন্য নজির। ষাট পেরিয়েও কেউ সফল সাঁতারু, আবার সত্তরেও কেউ উদযাপন করছেন এভারেস্ট জয়ের আনন্দ। মনের জোর থাকলে ‘অসম্ভব' কোনও কিছুই নয়। এ তো না হয় গেল কিছু ব্যতিক্রম; সমাজের সার্বিক চিত্রটাও কি একই বার্তা দেয়? উত্তরটা খুব আশাপ্রদ নয়। বাস্তবে একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর শরীর ‘ভাঙতে শুরু করে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে আলোচনার শুরুতেই এমন মন্তব্যের কারণ কী? আসলে সোশ্যাল মিডিয়ায় লোক-দেখানো ‘ওয়েলনেস ও ওয়েলবিয়িং'এর বুদ্বুদে অহরহ কাটছে জীবন। সেখানে প্রকৃত ‘ভাল থাকা’ থেকে আমরা অনেকটাই দূরে। তথ্য বলছে, পঞ্চাশ বছরের বেশি বয়সিদের মধ্যে প্রায় ১৭ শতাংশ গ্রামীণ এলাকায় ও শতকরা ২৯ ভাগ শহুরে এলাকায় গুরুতর অসুস্থতার শিকার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে হাড়ের সমস্যায় ভুগছেন। চিকিৎসকদের আশঙ্কা আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই হাড়ের সমস্যা এক নিঃশব্দ মহামারির আকার নেবে। বয়স, সেডেন্টারি লাইফস্টাইল, অপরিকল্পিত ডায়েট বা হঠাৎ দুর্ঘটনা — কারণ অনেক, তবে সচেতনতার প্রসঙ্গ বরাবরই থেকেছে অন্ধকারে। অজ্ঞানতার পরদা সরিয়ে সঠিকটা না জানলে, আশু বিপদের মোকাবিলা কি সম্ভব?
একটু বুঝিয়ে বলা যাক। ‘বোন হেলথ' বলতে বোঝায় বয়স অনুপাতে ব্যক্তির হাড়ের অবস্থা। অর্থাৎ হাড় শক্ত আছে, না কি ভঙ্গুর হয়ে যাচ্ছে, তার জন্য কী কী ফ্যাক্টর কাজ করছে ইত্যাদি। এর সঙ্গে ‘বোন ডেনসিটি শব্দটা ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। অন্য দিকে, হাড়ের ‘ডিজেনারেশন’ হয় না, হয় অস্থিসন্ধির। একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর শারীরিক কারণে জয়েন্ট ক্ষয় হয়। ব্যক্তির বোন হেলথ ভাল থাকলেও জয়েন্টের ডিজেনারেশন হতে পারে। যাঁরা পেশাগত ভাবে খেলোয়াড়, স্বাভাবিক কারণেই তাঁদের হাড় মজবুত থাকে, কিন্তু দীর্ঘ দিন খেলার ফলে তাঁদের জয়েন্টে ক্ষয় দেখা দেয়।
Denne historien er fra June 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra June 30, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।