২৩ বছর বয়সে এক ভয়ঙ্কর অ্যাসিড দুর্ঘটনায় জীবনটা এক মুহূর্তে বদলে যায় প্রজ্ঞা প্রসূনের। তার পরে একটু একটু করে নিজেকে ফের গড়ে তোলেন তিনি। জীবনে এ ভাবেও প্রত্যাবর্তন করা সম্ভব, তা প্রজ্ঞার রোমহর্ষক সংগ্রামের কথা শুনলে বিশ্বাস করতে বাধ্য হবেন। “আমার ধানবাদে জন্ম ও বেড়ে ওঠা। স্কুলিংও ওখানেই করেছি। বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি থেকে গ্র্যাজুয়েশন ও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করি। স্কুলে আমি এতটাই লাজুক স্বভাবের ছিলাম যে, প্রায় কোনও বন্ধু ছিল না। চার ভাই-বোনের মধ্যে আমিই ছিলাম সবচেয়ে বড়। ছোট থেকে বাবা-মাকে দেখতাম সকলকে সাহায্য করতে। ওদের কাছ থেকেই প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাঁড়াতে শিখেছি। পোস্ট গ্র্যাজুয়েশনের পরপরই বিয়ে হয়ে যায়। আমার স্বামী (সঞ্জয়) অসম্ভব যত্নশীল, আমাকে সম্মান করে। ততদিন অবধি জীবনটা যেন ছিল স্বপ্নের মতো!” বিয়ের ১২ দিনের মাথায় ঘটল সেই ভয়ঙ্কর ঘটনা, বদলে গেল প্রজ্ঞার জীবন। সে দিনের কথা মনে করে আজও শিউরে ওঠেন তিনি! অত মনের জোর তাঁর, তবুও যেন একটু কেঁপে গেল গলা, “২০০৬এর ১৮ এপ্রিল বিয়ে হয়। তার ১২ দিন পরে একা ট্রেনে দিল্লি যাচ্ছিলাম, ক্যাম্পাস প্লেসমেন্টের জন্য। হঠাৎই একজন অ্যাসিড ছুড়ে মারে মুখ লক্ষ করে। সে আমাকে চাইত, অন্য কাউকে বিয়ে করেছি দেখে রাগে এই ঘৃণ্য অপরাধ করে। সাড়ে তিন মাস সফদরজং হাসপাতালে ছিলাম। ৪৭ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ৫০ শতাংশ ক্ষত শুকোতে শুরু করলে গ্রাফটিং সার্জারি শুরু হয়। হাসপাতালের বার্ন ওয়ার্ডে থাকা আমার কাছে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সময়। দেখতাম, কী অসম্ভব যন্ত্রণায় কুঁকড়ে যাওয়া রোগীরা চিৎকার করতেন ওখানে! ইনফেকশনের ভয় ছিল। জীবনমৃত্যুর মাঝামাঝি সুতোয় ঝুলতে থাকা সময়ে জীবন থেকে কোনও প্রত্যাশাই ছিল না। কিন্তু আমার একটা অংশ যেন বলছিল, বাবা-মায়ের এত কষ্ট বিফলে যেতে পারে না।”
এর আগে ১৩ বছর বয়সে দুর্ঘটনায় নাক ভেঙে যায়, প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে সেটি ঠিক হয়। ১ বছর
Denne historien er fra August 15, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 15, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।