ন্ধেবেলায় চায়ের জল বসালেন আরতি। বড় মেয়ে বৈদ্যুতিক কেটলি কিনে দিয়েছে। কী সুন্দর! একবারে দেড় লিটার জল বসিয়ে দেওয়া যায়। ফুটতেও সময় নেয় না। সুইচ অন করলেই কেটলির নীচের দিকে নীল আলোর বলয় জ্বলে ওঠে। যেন ম্যাজিক! কিংবা স্বপ্ন! আর শুধু কেটলিই বা কেন, আরতির রান্নাঘরে এখন আরও কত বাসনপত্র! বড় লাল টুকটুকে প্রেশার কুকার, ননস্টিক কড়াই, ভাজাভুজির প্যান, তার সঙ্গে মানানসই কাঠের খুন্তি, হাতা। এই সবই কিনেছে ছোট মেয়ে
ওরা আবার ঘুরে ফিরে দোকান থেকে কেনে না। সব অনলাইন। মোবাইল থেকে টুকটুক করে অর্ডার দিল, সব চলে এল। একটু ভেবে দেখলে, আলাদিনের দৈত্যের মতো মনে হয়। তবে আলাদিনের দৈত্য টাকাপয়সা কিছু নিত না। এদের দাম দিতে হয়। এই কিছু দিন আগে পর্যন্ত আরতির সংসারে তৈজসপত্রের বড়ই অভাব ছিল। সস্তার বাসন, হাতে গোনা চারখানি কাপ। এক একটি খাটের জন্য মাত্র দু'টি চাদর। দেওয়ালে কত যুগ রং পড়েনি। কালচে ছোপ ধরা দেওয়ালে এখানে সেখানে ফাটল। ছাদে যাওয়ার সিঁড়িতে একগাদা ভাঙা টিন, ভাঙা ঝুড়ি, ছেঁড়া কাপড়। দরজা জানালার পর্দার রং কী ছিল, বলা যাবে না। স্নানের ঘরে মেঝে থেকে সিমেন্টের আস্তরণ উঠে গিয়ে খোবলা খোবলা গর্ত। দুর্দশা আর শ্রীহীনতা যেন জড়াজড়ি করে ছিল। মেয়েরা রোজগেরে হওয়ার পর এই আধভাঙা বাড়ির শ্রী ফেরানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন পর্দা করেছে, সুন্দর রং করিয়েছে ঘরের ভিতরে, নতুন চাদরে ঢেকেছে বিছানা। স্নানের ঘরের মেঝে সারিয়েছে, রান্নাঘরের সাজগোজ হয়েছে সবচেয়ে বেশি, কারণ মায়ের সারাদিন ওই ঘরেই কাটে। এ সব দেখে মেয়েদের বাবা রাগে গজগজ করেন, “ওড়া, সব টাকা উড়িয়ে পুড়িয়ে দে। যেমন মা, তেমন মেয়েরা। অশিক্ষা-কুশিক্ষায় বড় হলে এরকম উচ্ছৃঙ্খলই হয়।”
Denne historien er fra October 15, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra October 15, 2024-utgaven av SANANDA.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।