নে “তাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে ওজুর সামনাসামনি কথা হয়েছিল সম্ভবত একবারই। ভাবছেন তো কে এই ‘ওজু’? ‘ওজু’ হলেন আন্তর্জাতিক সিনেমা সাম্রাজ্যের অন্যতম সম্রাট। ১৯২৪-১৯২৫ সালে তাঁকে বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয় চীন ও জাপান যুদ্ধেও দু’বছর তিনি রণক্ষেত্রে কাটান। অতএব যুদ্ধের সঙ্গে তাঁর পরিচয় অনেক পুরনো। ‘লেট স্প্রিং’, ‘আর্লি সামার’, ‘টোকিও স্টোরি’-র মতো বিভিন্ন ছবি তাঁরই সৃষ্টি।
ফলে রণক্ষেত্রে কাটানোর পর ফিরে এসে তিনি যে আবারও সিনেমার কাজে মন দেবেন তা তো বলাই বাহুল্য। ‘দেয়ার ওয়াজ আ ফাদার’ (১৯৪২) ছবিটা শেষ করার পর তাঁকে আবারও যুদ্ধে যেতে হল। তবে এবার আর সেনাবাহিনীতে নয়, বরং যুক্ত হলেন সামরিক প্রচারধর্মী চিত্র-পরিচালক হিসাবে। তিনিই ‘অন টু দিল্লি’ ছবির স্রষ্টা। এরই মাঝে সুভাষচন্দ্রের সঙ্গে ওজুর পরিচয় ঘটে।
Denne historien er fra August 2022-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2022-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।