গৃহস্ত মধ্যবিত্ত সবসময়ই চায় সংসার খরচ কমাতে। অনেকে মিতব্যয়ী হয়ে সেই পথে অগ্রসর হন, কেউ বা • আয় ও ব্যয়ের সামঞ্জস্য রাখতে না পেরে কিছু ক্ষেত্রে অসুবিধায় পড়েন। কিন্তু কীভাবে সংসার খরচ চালালে আয় এবং ব্যয়ের মধ্যে একটা ব্যালান্স আনা যায়, সেটা বেশ হিসেব কষে করা দরকার। আমার বিশ্বাস, এই হিসেব গৃহিণীই সবচেয়ে ভালো করতে পারেন। অর্থনীতিবিদ হিসেবে আমি কিছু পরামর্শ দিতে পারি মাত্র। এক্ষেত্রে প্রথমেই সংসার খরচের কয়েকটা স্তর ও ধাপ ভাগ করে নেওয়া যাক। অল্পবয়সি দম্পতি, মধ্যবয়সি দম্পতি ও বয়স্ক (অবসরপ্রাপ্ত) দম্পতি। এই যে ভাগ, এদের জীবনধারণ ও খরচের নিয়ম সবই কিন্তু আলাদা। তার কারণ জীবনের প্রথম থেকে শেষ আমাদের কিছু প্রায়োরিটি সেট করা থাকে। সেই অনুযায়ী আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগই।
হিসেব কষা শুরু করুন অল্প বয়স থেকেই একদম গোড়া থেকেই শুরু করি। যারা অল্পবয়সি দম্পতি, তারা কীভাবে নিজেদের সংসার খরচ আয়ত্তের মধ্যে রাখবেন? আজকাল জীবনের একটা নিয়ম এসেছে। আগের তুলনায় এই নিয়মটা একেবারেই ভিন্ন। এখনকার প্রজন্ম প্রথম থেকেই ‘ভোগবিলাস'-এ বিশ্বাসী। অর্থনীতির ভাষায় যাকে বলে ‘কনসাম্পশন’। আগে কী হতো, সারা জীবন রোজগার করে টাকা জমিয়ে প্রায় শেষ বয়সে এসে মধ্যবিত্ত বাড়ি কিনতেন, গাড়ি কিনতেন। কিন্তু জীবনের একেবারে শেষপ্রান্তে এসে গাড়ি বা বাড়ি কিনলেও অধিকাংশই সেটা ভোগ করতে পারতেন না। তবু এটাই ছিল জীবনের প্রতি তাঁদের আউটলুক বা দৃষ্টিভঙ্গি। এখন সেটাই একেবারে বদলে গিয়েছে। এখনকার মধ্যবিত্ত প্রজন্ম মনে করে অল্পবয়সেই জীবনটা ভোগ করে নেওয়া প্রয়োজন। তার ফলে তারা চাকরির গোড়াতেই বাড়ি/ফ্ল্যাট, গাড়ি কিনে নেয়। কিন্তু চাকরির গোড়াতে যেহেতু কারও হাতেই বিশেষ টাকা থাকে না, তাই মধ্যবিত্ত এখন ঋণ নিয়ে এইসব কমোডিটি কেনার দিকে এগয়। অর্থনীতি বলে, এটাই শ্রেষ্ঠ ও দক্ষ ব্যবস্থা। কারণ সারাটা জীবন অতিবাহিত হওয়ার পর যদি প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করা হয় তাহলে তো সেটা নিজের ভোগ করার আর সামর্থ্য থাকে না। ফলে তখন সেই খরচটাই অপ্রয়োজনীয় হয়ে যায়। অতএব অর্থনীতিবিদ হিসেবে আমি বলব যে এখনকার প্রজন্মের জীবনধারণের ভাবনা একদম সঠিক। এই ধরনের বিনিয়োগের ফলে দেশের অর্থনৈতিক পরিকাঠামো উন্নত হয় এবং নাগরিক হিসেবেও আমরা উপকৃত হই
Denne historien er fra June 2024-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra June 2024-utgaven av Sukhi Grihakon.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।