১৬ বছর বয়স থেকে অভিনয় করছেন। ইন্ডাস্ট্রিতে ১৮বছর কাটিয়ে ফেললেন। মাঝে দু'-তিনবার ব্রেকও নিয়েছিলেন....
টেলিভিশন থেকে সিনেমায় আসার সময় একটা ব্রেক নিয়েছিলাম। সেই সময় টেলিভিশনে আমি হায়েস্ট পেড অ্যাকট্রেস ছিলাম। এমন কোনও চরিত্র ছিল না, যা আমি করিনি। এদিকে এত ভাল-ভাল ছবির অফার পাচ্ছিলাম, কিন্তু কনট্রাক্টে থাকার দরুণ করতে পারছিলাম না। তাই টেলিভিশন ছেড়ে দিলাম। কিন্তু সিনেমাগুলোও আশা পূর্ণ করতে পারল না, তখন ব্রেক নিলাম। ২০১৫-তে কোনও কাজ করিনি। স্পিরিচুয়াল ট্র্যাভেলিং করলাম, বাড়িতে থাকলাম। ২০১৬-এ আবার কাজে ফিরলাম। এরপর আবার কোভিডের সময়ে বাড়ি থেকে বেরোইনি। আমি সিভিয়ার অ্যাস্থমার পেশেন্ট। বাবা ডাক্তার, কড়া নির্দেশ ছিল যাই হয়ে যাক বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবে না। তাই ছবির অফার পেলেও করতে পারিনি। এখন আবার পরপর কাজ করছি।
এমনিতেই অভিনয় জগতে অনিশ্চয়তার শেষ নেই। সেখানে রিজিওনাল একটি ইন্ডাস্ট্রি, যেখানে প্রতিযোগিতাও মারাত্মক। ব্রেক নেওয়ার সাহসটা পেলেন কী করে...
This story is from the February 12, 2023 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the February 12, 2023 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।