২০১৮ সাল থেকে পরপর পাঁচটি ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে অভিনয়, শুটিংয়ের ব্যস্ততা... এইসবের মাঝে ব্যক্তিগত জীবনে সময় ব্যয় করতে পারেন? আসলে আমার প্রফেশনাল এবং পার্সোনাল লাইফ আলাদা। একেবারে আলাদাভাবে ভাগ করা থাকে। ফলে প্রফেশনাল লাইফে বেশি সময় দিচ্ছি বলে, পার্সোনাল লাইফে সময় পাচ্ছি না, এমনটা হয় না। ব্যালেন্স হয়ে যায় কোনও না কোনওভাবে।
অভিনয়ের হাতেখড়ি কি বাবার হাত ধরেই? ঠিক বাবার হাত ধরে বলব না। আমি ছোটবেলায় নাটক করতাম। চাকদহে আমার বাবা সঞ্জয় বসু ‘হ-য-ব-র-ল’ নামে একটা দলে নাটক করতেন। সেখানে আমি পরে যোগ দিই এবং আমার পরে বোন সেখানে যায়। আমি নাচ শিখছি অনেক ছোট বয়সে। বাবা আমার নাচ-গানঅভিনয় নিয়ে আগ্রহী ছিলেন। বাবার ইচ্ছে ছিল, মেয়ে পড়াশোনার বাইরে গিয়ে কিছু একটা করুক। বলতে গেলে বাবার কাছ থেকেই আগ্রহটা এসেছে এইসবের দিকে। ছোটবেলা থেকে আমিও সংস্কৃতি জগতটাকে ভালবেসেছি। এইভাবে আমার আগ্রহ বেড়েছে।
আপনার দাদু বিদেশ বসু একজন নামকরা ফুটবলার, সেই কারণেই কি প্রথম ধারাবাহিক ‘জয়ী’-তে ফুটবলারের চরিত্র করাটা সহজ হয়েছিল? নিশ্চয়ই আমার দাদু একজন খুব বড় মাপের ফুটবলার এবং আমি সেই জন্য খুবই গর্বিত। কিন্তু তাঁর জন্য ফুটবলারের চরিত্রে অভিনয় করা সহজ হয়নি। ওটা আলাদা প্রফেশন এবং অভিনয় আলাদা। তবে হ্যাঁ, একজন ফুটবলারের চরিত্র পর্দায় করতে গেলে রেফারেন্স হিসেবে পাশে একজন ফুটবলারকে দেখলে একটু সুবিধে তো হয়ই। অনুপ্রাণিত হওয়া যায় বা তাঁদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য জানা যায়। সেইদিক থেকে এটা একটা বড় সুযোগ, তবে সেইভাবে কোনও যোগ নেই।
This story is from the 27 Jan, 2024 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 27 Jan, 2024 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
পুজোর হাওয়া
দুর্গাপুজোর সঙ্গে একটা অন্তরঙ্গ সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। একটা সময় মুম্বইতে থাকাকালীনও, পুজোর সময় ছুটি নিয়ে কলকাতায় চলে আসতেন। আর এখন তিনি ব্যস্ত থাকেন মুম্বইতে নিজের দুর্গাপুজো নিয়ে । বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় ভাগ করে নিলেন তাঁর পুজোর স্মৃতি। এবার সপ্তম ও শেষ পর্ব
মহিলা নাচ করলেই সেটাকে 'আইটেম'-এর আখ্যা দেওয়া হবে কেন: ভূমি পেডনেকর
কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানে এসে সিনেমা ছাড়াও, আরও অনেক বিষয় নিয়ে কথা বললেন ভূমি পেডনেকর। তার মধ্যে প্রধান বিষয় ছিল প্রকৃতি রক্ষা। সাক্ষী আসিফ সালাম
মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে মিঠুনদা ঠিক করেননি : সোহম
নিউটাউনে এক রেস্তরাঁ মালিকের সঙ্গে বচসা, আর জি কর কাণ্ডে বাকি সেলেবদের সঙ্গে পা না মেলানো, ফেডারেশন-গিল্ডের ঝামেলা থেকে দূরে থাকা... পুজোতে তাঁর যৌথ প্রযোজিত ছবি ‘শাস্ত্রী'র প্রসঙ্গে বাদে সোহম চক্রবর্তী-র সাক্ষাৎকারে উঠে এলো এই বিতর্কগুলোও। সামনে আসিফ সালাম
কামব্যাক কিং ঋষভ
\"ঋষভ শুধু বাইশ গজে ফিরে আসেননি, বরং দেশের হয়ে মাঠে নেমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও ঘরে তুলেছেন।\"
কলকাতা ফিরছে উৎসবে
এক ঝাঁক শিল্পী কলকাতায় আসছেন বড় মাপের কনসার্ট নিয়ে। ফলে গানের উৎসবে ফিরছে শহর কলকাতা। ব্রায়ান অ্যাডামস থেকে দিলজিৎ দোসাঞ্ঝ ... কোন কোন শিল্পী করছেন অনুষ্ঠান?
মহিলাদের উত্তরণের জন্য পুরুষ জাতিকে নীচে নামাতে পারব না: পাওলি দাম
আবারও একটি নারীকেন্দ্রিক গল্পে অভিনেত্রী পাওলি দাম। বিগত কয়েক বছরে কমিয়েছেন কাজের পরিমাণ। জোর দিয়েছেন চরিত্র বাছাইয়ে। সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় এবং কাজ নিয়ে তাঁর মুখোমুখি সাগরিকা চক্রবর্তী।
আমাকে কেউ না চিনুক, আমার গান ঠিক শ্রোতা খুঁজে নেবে : বনি চক্রবর্তী
নয়ের দশকের রকস্টার গায়ক চর্চায় থাকতে চান না। একই ধরনের মিউজিক বেশিদিন করতেও চান না। স্থানীয় নায়ক হওয়ার চেয়ে সঙ্গীতের ভবঘুরে হয়ে আড়ালে থাকতেই ভালবাসেন বনি চক্রবর্তী। তাঁর সঙ্গীত-দর্শন বোঝার চেষ্টায় অংশুমিত্রা দত্ত
সিনেমার ক্ষেত্রে চরিত্রকে ঠিকভাবে এক্সপ্লোর করার সময় পাওয়া যায় না: টিস্কা চোপড়া
কলকাতায় এসেছিলেন একটি টক শোয়ের অংশ হতে। লিঙ্গসাম্য নিয়ে সেই আলোচনাসভাতে নিজের বক্তব্য পেশ করে সকলের মন জয় করে নেন। এরপর ডিনার সেরে একান্তে কথা বলেন টিস্কা চোপড়া। শুনলেন আসিফ সালাম
সমাজের সকল স্তর থেকে আন্দোলন শুরু হোক: কিঞ্জল নন্দ
তিলোত্তমা কাণ্ডের পর তৈরি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে তাঁকে ‘মুখ' বলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু কিঞ্জল নন্দ নিজে কী ভাবেন? ডাক্তারি ও অভিনয়ের পাশাপাশি আন্দোলন নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। শুনলেন সায়ক বসু
পুরনো ছবির পুনঃমুক্তি
জনপ্রিয় পুরনো হিন্দি ও বাংলা সিনেমা ফের মুক্তি পাচ্ছে গোটা দেশ জুড়ে। মানুষ হলে ভিড় বাড়াচ্ছে নস্ট্যালজিয়ার টানে। এটাই কি নতুন ট্রেন্ড? লিখছেন সায়ক বসু