প ■ড়াশোনা হোক কিংবা চাকরিব্যবসা— এই ইন্টারনেট প্রযুক্তির যুগে মানুষের ব্যস্ততা চরমে। আর সেসবের ফাঁকে শরীরের দিকে খেয়াল রাখাই হয় না। কাজের শেষে পুষ্টি নয়, বরং মজাদার সব খাবারদাবারের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আট থেকে আশি। আর এর ফল হয় মারাত্মক। ওজন তো বাড়েই সঙ্গে দোসর হিসেবে এসে জোটে ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, ওবেসিটি বা স্থূলত্বের মতো নানান সব রোগ। তাহলে কী উপায়? উপায় অবশ্য একটাই— ব্যায়াম করতে হবে। তবেই শরীর থেকে মেদ ঝরবে। ঝরঝরে শরীরে রোগবালাইও বাসা বাধবে কম। কিন্তু অনেকেই তো ব্যস্ততার ফাঁকে সেভাবে ব্যায়ামের সময় পান না। কারও ভারী শরীরের জন্য অসুবিধা হয়। তাঁরা কী করবেন? তাঁদের জন্য সবচেয়ে সহজ, সস্তা, জনপ্রিয় এবং নিরাপদ একটিই ব্যায়াম রয়েছে, হাঁটা। সব বয়সের মানুষের জন্য এটি কম পরিশ্রমে উপযুক্ত শরীরচর্চার উপায়।
কী লাভ হয় হাঁটাহাঁটিতে? হাঁটা বিষয়টি অধিকাংশ রোগের ক্ষেত্রেই লাভজনক। ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, হাইপার টেনশন, ফ্যাটি লিভার, হার্টের প্রারম্ভিক সমস্যায় এতে বিশেষ সুফল পাওয়া যায়। অর্থাৎ, বিশেষ করে যে যে রোগে ওজন কমানোর বিষয়টি রয়েছে, সেগুলিতে হাঁটা খুব জরুরি। হার্ট ফেলিওরের ক্ষেত্রেও ধীরে ধীরে সমতল জায়গায় হাঁটতে বলা হয়। কারণ, এতে রোগীর অসুবিধা হয় না। তবে হৃৎপিণ্ডের গুরুতর সমস্যায় এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। যাঁদের হার্টের তিনটি ভেসেলেই কিংবা রক্ত সঞ্চালনকারী ধমনীতে ব্লক রয়েছে। (যাকে ইস্কিমিক হার্ট ডিজিজ বলা হয়), তাঁদের খাওয়ার পরেই জোরে হাঁটতে নিষেধ করা হয়। অর্থাৎ, এমন রোগের ক্ষেত্রে
This story is from the February 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the February 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়