• ২৮ বছর বয়স হয়ে গেল। ওর কি আর বিয়ে হবে? কথায় আছে, যার বিয়ে তার হুঁশ নেই, পাড়াপড়শির ঘুম নেই। প্রিয়াঙ্কা চক্রবর্তীর জীবনটা অনেকটা এখন সেই প্রবাদের মতোই। না! এখন বলা ভুল। গত কয়েক বছর ধরেই এসব কথা বলেন পড়শিরা। তবে কথা শোনার শুরু ছোটবেলায়। সেই দশ বছরের মেয়েটার যখন থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়ল। তখন থেকেই তো বদলে গেল জীবনের বাঁক। বেঁচে থাকতে হবে। লড়ে যেতে হবে। এই মন্ত্র সঙ্গী করেই এগিয়ে চলেছেন প্রিয়াঙ্কা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংস্কৃতে স্নাতকোত্তর পাশ করেছেন। ছোট থেকেই আঁকার হাত ভালো মেয়েটির। ঝোঁক ছিল অঙ্কন শিল্পে। সেই মাধ্যমই এখন তার আর্থিক মেরুদণ্ড। রোগের কাছে হার মানেননি। যাবতীয় প্রতিকূলতা পেরিয়ে রোগের সঙ্গে ঘর করছেন বটে। তবে হেরে গিয়ে নয়।
গড়িয়া স্টেশন থেকে আরও ভিতরের পাঁচপোতায় বড় হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা। বললেন, ‘অনেক কথা শুনেছি জীবনে। কাউকে কখনও জবাব দেব ভাবিনি। আমি আমার মতো এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি।
এখন বলে লোকে ২৮ বছর বয়স হয়ে গিয়েছে, বিয়ে হয়নি। পাড়ার লোক বলে ওর তো এত রোগ আছে, কী করে বিয়ে হবে? কানে আসে। শুনে করার তো কিছু নেই। বলছে বলক।”
This story is from the August 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the August 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়